শেষ দিনের ভোট প্রচারে বিধাননগরে ভোট প্রচার সারলেন বিজেপি নেতা

শেষ দিনের ভোট প্রচারে বিধাননগরে ভোট প্রচার সারলেন বিজেপি নেতা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
সারলেন

শেষ দিনের ভোট প্রচারে বিধাননগরে ভোট প্রচার সারলেন বিজেপি নেতা । ১২ ফেব্রুয়ারি বিধাননগর পৌর নিগমের ভোট। আজ শেষ দিনের ভোট প্রচারে ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী উমা শঙ্কর ঘোষ দস্তিদারের সমর্থনে ভোট প্রচার সারলেন বিজেপি নেতা তথা কলকাতা করপোরেশনের ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সজল ঘোষ। সল্টলেকের বৈশাখী আবাসন সহ ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় বিজেপি প্রার্থীর হয়ে ভোট প্রচার করলেন সজল ঘোষ। ছিলেন শমীক ভট্টাচার্যও।

 

সজল ঘোষ বলেন, জিতবে। হ্যান্ডেড পার্সেন্ট জিতবে এখান থেকে। যদি ভোট টা হতে দেয় তাহলে তৃণমূলকে কেউ ভোট দেবে না। এগুলো সব এতো বড় বড় সব তোলাবাজ সিন্ডিকেটরাজ আসলে এগুলোকে মানুষ ঘৃণা করে। মানুষ ভোট দিতে পারছেন না। মানুষ যদি একটু জেগে ওঠে,মানুষ যদি তেড়ে বের হয় তাহলে টিউবওয়েল ও জিতবে পদ্মফুল অনেক বড় ব্যাপার। মানুষ এদের কেন ভোট দেবে। কিসের জন্য ভোট দেবে। এদেরকে ভোট দেওয়ার কারণটা কি। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন ষাট পয়ষট্টির পর রিটায়েট করা উচিত তাহলে অনিতা মন্ডলেরও করা উচিত।

 

কেউ ভোটের দিন ঘোষণার পর থেকে মারছে আবার কেউ ভোটের দিন মারবে বলে ঠিক করেছে। তুমি যদি কাজ করেছ তাহলে তোমার ভয় কিসের। এইভাবে ভোট জিতবে কেন। এভাবে জিতলে তো আসলে বদনাম হয়। গণতান্ত্রিক ভাবে জিততে পারবে না তাই এভাবে জিততে চায়।

 

আর ও পড়ুন    মুসলিম ছাত্রীদেরকে হেনস্তার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মাদ্রাসা ছাত্রীদের

 

বিধাননগরে আমাদের শক্তি কম। কিন্তু হুঁশিয়ারি দিয়ে যাই বিধাননগরে যদি কলকাতা নির্বাচন বা ২০১৫ সালের পুনরাবৃত্তি হয় তাহলে শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বাইপাস সহ সব রাস্তা বন্ধ করে দেবো সারা বাংলায় এই আন্দোলন চলবে। বিহারে এটা হয় না। ইউপিতে এটা হয় না। শুনতে খারাপ লাগে যখন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলা হতে দেবো না উত্তরপ্রদেশকে। বিহার উত্তরপ্রদেশের ভোটে এরকম হয় না। যেটা এখানে হয়। একটা বাঙালি হিসাবে এটা খুব যন্ত্রণার।

 

ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী নেওয়ার ব্যাপারে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে ইলেকশন কমিশনকে। এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, ও তো তৃণমূলের শাখা সংগঠন। কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে আর হোম গার্ড গুলো মার্চ করাবে এটা করলে লাভ হবে না। কেন্দ্রীয় বাহিনী আনলে তাকে কেন্দ্রীয় দিয়ে কন্ট্রোল করতে হবে। যদি কেন্দ্রীয় কন্ট্রোলে কেন্দ্রীয় বাহিনী আসে তাহলে সুফল পাবেন নাহলে পাবেন না।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top