রেলের জমি থেকে আচমকা উচ্ছেদের নির্দেশে অসন্তোষ সিংপাড়া এলাকাবাসীদের । করোনা পরিস্থিতিতে যেখানে প্রবল আর্থিক সঙ্কটের মুখে মানুষ তখন রেলের জায়গায় বসবাসকারী পরিবারগুলিকে আচমকা উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়াই অসন্তোষ ছড়িয়েছে গাজোল থানার কদুবাড়ি সিংপাড়া এলাকায় । ওই এলাকায় প্রায় ৫০ টি পরিবার রেলের জমিতে কয়েক দশক ধরে বসবাস করে আসছে বলে দাবি বাসিন্দাদের। রবিবার সকালে রেল কর্তৃপক্ষ ওইসব বাসিন্দাদের পাঁচ দিনের মধ্যে সরে যাওয়ার নির্দেশ জারি করেছে । আর এতেই চরম অসন্তোষ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ।
করোণা সংক্রমণের মধ্যে বাস্তুচ্যুত হওয়ার আশঙ্কায় চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন ওই পরিবারগুলি । ইতিমধ্যে তারা বিকল্প বসবাসের ব্যবস্থা না করা হলে আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন। যদিও এ ব্যাপারে রেল কর্তৃপক্ষ কোনো রকম মন্তব্য করেনি।গাজলের বিজেপি বিধায়ক চিন্ময় দেব বর্মনের সাফাই, রেলের জায়গা থেকে কয়েকটি পরিবারকে উঠিয়ে দেওয়ার বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ বলে শুনতে পেয়েছি। কিন্তু এর বেশি কিছু জানি না। কোথায় কি সমস্যা রয়েছে তা অবশ্যই খোঁজ নিয়ে দেখছি। তবে জেলা প্রশাসনের উচিত পরিবারকে সরকারি প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দেওয়ার।
আর ও পড়ুন ভুতেদের আলাদা আলাদা নামের কারণ কী?
এদিকে তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা বিধায়ক রহিম বক্সী জানিয়েছেন, এতদিন ধরে এতগুলো পরিবার কদুবাড়ি সিংপাড়া এলাকায় বসবাস করে আসছে। হঠাৎ করে তাদের পাঁচ দিনের মধ্যে উঠে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো। এটা খুবই অমানবিক। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে এই অসহায় মানুষেরা কি করবেন । রাজ্য সরকার তো সমস্ত রকম ভাবে গরিব মানুষদের উন্নয়নমূলক কাজ করছে। কিন্তু রেলের এরকম মনোভাব সন্তোষজনক নয় । আমরা বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।
উল্লেখ্য, রেলের জমি থেকে আচমকা উচ্ছেদের নির্দেশে অসন্তোষ সিংপাড়া এলাকাবাসীদের । করোনা পরিস্থিতিতে যেখানে প্রবল আর্থিক সঙ্কটের মুখে মানুষ তখন রেলের জায়গায় বসবাসকারী পরিবারগুলিকে আচমকা উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়াই অসন্তোষ ছড়িয়েছে গাজোল থানার কদুবাড়ি সিংপাড়া এলাকায় । ওই এলাকায় প্রায় ৫০ টি পরিবার রেলের জমিতে কয়েক দশক ধরে বসবাস করে আসছে বলে দাবি বাসিন্দাদের। রবিবার সকালে রেল কর্তৃপক্ষ ওইসব বাসিন্দাদের পাঁচ দিনের মধ্যে সরে যাওয়ার নির্দেশ জারি করেছে । আর এতেই চরম অসন্তোষ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে । করোণা সংক্রমণের মধ্যে বাস্তুচ্যুত হওয়ার আশঙ্কায় চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন ওই পরিবারগুলি ।
ইতিমধ্যে তারা বিকল্প বসবাসের ব্যবস্থা না করা হলে আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন। যদিও এ ব্যাপারে রেল কর্তৃপক্ষ কোনো রকম মন্তব্য করেনি।গাজলের বিজেপি বিধায়ক চিন্ময় দেব বর্মনের সাফাই, রেলের জায়গা থেকে কয়েকটি পরিবারকে উঠিয়ে দেওয়ার বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ বলে শুনতে পেয়েছি। কিন্তু এর বেশি কিছু জানি না। কোথায় কি সমস্যা রয়েছে তা অবশ্যই খোঁজ নিয়ে দেখছি। তবে জেলা প্রশাসনের উচিত পরিবারকে সরকারি প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দেওয়ার।