অপেক্ষা মাত্র দুই বছরের, ট্রেনেই যাওয়া যাবে সিকিম । যে রেল প্রকল্পের সূচনা হয়েছিল ২০০৯ সালে, তা এবার বাস্তবে পরিণত হ ওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। শিলিগুড়ির সেবক থেকে সিকিমের রংপো পর্যন্ত ৫২ কিলোমিটার রেলপথ ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে চালু হয়ে যাবে। সম্প্রতি নর্থইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার অনশুল গুপ্তা একথা জানিয়েছেন।
চলতি সপ্তাহের শুরুতে সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাংয়ের সঙ্গে প্রকল্পের গতিপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা সেরেছেন অনশুল। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি ২০০৯ সালে যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন, তখনই সেবক–রংপোর মধ্যে রেলপথ তৈরির কাজ শুরু হয়।
আর ও পড়ুন বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু ৫ হাজারের বেশি
৫২ কিলোমিটার এই রেলপথে থাকবে ছ’টি স্টেশন। ২০১৫ সালে প্রাথমিকভাবে এই প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হলেও পাহাড়ের চড়াই–উৎরাই রেললাইন বসানোর কাজ কঠিন করে তুলেছে। সে কারণেই প্রকল্প রূপায়ণে দেরি হচ্ছে। সেবক–রংপো রেলপথ তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে আনুমানিক ১,৩০০ কোটি টাকা ধার্য্য করা হয়েছিল।
তবে প্রকল্প শেষের সময়সীমা বেড়ে যাওয়ায় খরচও বেড়ে ৫,০০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। রেলপথ তৈরির কাজ যে সংস্থার হাতে দেওয়া হয়েছে, সেই ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কনস্ট্রাকশন কোম্পানির এক আধিকারিক বলেছেন, কাজ হয়েছে এখনও অবধি মাত্র ৩০ শতাংশ। বাকিটা দ্রুততার সঙ্গে করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য,অপেক্ষা মাত্র দুই বছরের, ট্রেনেই যাওয়া যাবে সিকিম । যে রেল প্রকল্পের সূচনা হয়েছিল ২০০৯ সালে, তা এবার বাস্তবে পরিণত হ ওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। শিলিগুড়ির সেবক থেকে সিকিমের রংপো পর্যন্ত ৫২ কিলোমিটার রেলপথ ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে চালু হয়ে যাবে। সম্প্রতি নর্থইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার অনশুল গুপ্তা একথা জানিয়েছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুতে সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাংয়ের সঙ্গে প্রকল্পের গতিপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা সেরেছেন অনশুল।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি ২০০৯ সালে যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন, তখনই সেবক–রংপোর মধ্যে রেলপথ তৈরির কাজ শুরু হয়। ৫২ কিলোমিটার এই রেলপথে থাকবে ছ’টি স্টেশন। ২০১৫ সালে প্রাথমিকভাবে এই প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হলেও পাহাড়ের চড়াই–উৎরাই রেললাইন বসানোর কাজ কঠিন করে তুলেছে। সে কারণেই প্রকল্প রূপায়ণে দেরি হচ্ছে। সেবক–রংপো রেলপথ তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে আনুমানিক ১,৩০০ কোটি টাকা ধার্য্য করা হয়েছিল।