আপনি কি সিগারেটে আসক্ত, মুক্তির উপায় ভাবছেন, তাহলে রোজ খান এই জিনিসটি । আজকাল টীনেজারদের সিগারেট খাওয়াটা যেন একটা ফ্যাসান হয়ে দাড়িয়েছে। ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো সবার জানা। এরপরও অনেকে ধূমপান চালিয়ে যাচ্ছেন আবার অনেকে চেষ্টা করছেন ছেড়ে দিতে। কিন্তু ছাড়তে পারছেন না! আজ ছাড়বো কাল ছাড়বো করে প্যাকেটের পর প্যাকেট সিগারেট শেষ ।
তবে নিরাশ হবার কিছু নেই, এর উপায় আছে। আপনি কি জানেন দিনে একটা করে কলা খেলেই এই নেশা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
কারণ কলার ভিতরে থাকে পটাশিয়াম, ভিটামিন এবং ম্যাগনেশিয়াম। যা শরীর থেকে নিকোটিন বার করে দেয় । তাই যারা বেশি ধূমপান করেন তারাও শরীর কে সুস্থ রাখতে প্রাতঃরাশে নিয়মিত কলা খান। এছাড়াও,হ্যাংওভার থেকে মুক্তি পেতে অল্প মধুর সঙ্গে মিল্কশেক বানিয়ে খান। হ্যাংওভার কাটিয়ে আপনাকে আপনাকে সতেজ করে তুলবে।
মেজাজ খারাপ থাকলেও কলা খান। কারণ কলার মধ্যে উপস্থিত ট্রিপটোফ্যান নামক এমাইনো আসিড সেরোটোনিন তৈরি করে , যা আপনার মেজাজকে নিয়ন্ত্রণের রাখে। নিয়মিত সর তোলা দুধের সঙ্গে কলা খান। যা আপনার শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমাবে। দৃষ্টিশক্তি প্রখর করতে, বা ভালো রাখতে প্রতিদিন কলা খান। কলার ভিতরে উপস্থিত পটাশিয়াম , ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কমিয়ে অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি কমায়। যা হাড়কে মজবুত করে
আর ও পড়ুন জায়গার নাম শুনলেই প্রেমে পড়ে যাবেন, ঘুরে আসুন পাহাড়ি গ্রাম বাতাসে
ধূমপান ছাড়ার কয়েকটী ধাপ :
১. ধূমপান ছাড়ার জন্যে প্রথমে দরকার ইচ্ছাশক্তি। আপনার এই ইচ্ছাশক্তি যত প্রবল হবে ততো তাড়াতাড়ি আপনি ধূমপান ছাড়তে সক্ষম হবেন।
২. অনেকেই সিগারেট ছাড়ার কথা ভেবে পকেটে সিগারেট রাখবেন না। পকেটে থাকলেই খেতে ইচ্ছে করবে।
উল্লেখ্য,আজকাল টীনেজারদের সিগারেট খাওয়াটা যেন একটা ফ্যাসান হয়ে দাড়িয়েছে। ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো সবার জানা। এরপরও অনেকে ধূমপান চালিয়ে যাচ্ছেন আবার অনেকে চেষ্টা করছেন ছেড়ে দিতে। কিন্তু ছাড়তে পারছেন না! আজ ছাড়বো কাল ছাড়বো করে প্যাকেটের পর প্যাকেট সিগারেট শেষ ।তবে নিরাশ হবার কিছু নেই, এর উপায় আছে। আপনি কি জানেন দিনে একটা করে কলা খেলেই এই নেশা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কলার ভিতরে থাকে পটাশিয়াম, ভিটামিন এবং ম্যাগনেশিয়াম। যা শরীর থেকে নিকোটিন বার করে দেয় । তাই যারা বেশি ধূমপান করেন তারাও শরীর কে সুস্থ রাখতে প্রাতঃরাশে নিয়মিত কলা খান। এছাড়াও,হ্যাংওভার থেকে মুক্তি পেতে অল্প মধুর সঙ্গে মিল্কশেক বানিয়ে খান।
হ্যাংওভার কাটিয়ে আপনাকে আপনাকে সতেজ করে তুলবে। মেজাজ খারাপ থাকলেও কলা খান। কারণ কলার মধ্যে উপস্থিত ট্রিপটোফ্যান নামক এমাইনো আসিড সেরোটোনিন তৈরি করে , যা আপনার মেজাজকে নিয়ন্ত্রণের রাখে। নিয়মিত সর তোলা দুধের সঙ্গে কলা খান। যা আপনার শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমাবে। দৃষ্টিশক্তি প্রখর করতে, বা ভালো রাখতে প্রতিদিন কলা খান। কলার ভিতরে উপস্থিত পটাশিয়াম , ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কমিয়ে অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি কমায়। যা হাড়কে মজবুত করে
