সিত্রাং ঝড়ের আংশিক প্রভাব পড়ল ঝাড়গ্রাম জেলা জুড়ে ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা। সিত্রাং এর আংশিক প্রভাব পড়লো ঝাড়গ্রাম জেলা জুড়ে। সোমবার সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। মাঝে মাঝেই ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি। উড়িষ্যা লাগোয়া গোপীবল্লভপুর, নয়াগ্রামের একটা অংশে সকাল থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এই বৃষ্টি দুদিন থাকলে চাষের সেরকম খুব বেশী ক্ষতি হবে না।
কিন্তু বৃষ্টি যদি বাড়ে এবং জল দাড়িয়ে যায় তাহলে শীতকালীন সব্জীর ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তার সাথে সাথে ধান চাষের ও অন্যান্য চাষেরও ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এলাকার চাষীরা। প্রশাসনের তরফ থেকে সমস্ত ব্যাবস্থা রেডি করা আছে। যে কোনো অপ্রতিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রস্তুত ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসন। কিন্তু বারে বারে যেভাবে একের পর এক আবহাওয়া খারাপের জন্য ঝাড়গ্রাম জেলার চাষিরা প্রচুর ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে চাষীরা বিপদে পড়েছেন।
আরও পড়ুন – টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত জয় ভারতের, আনন্দে মাতোয়ারা শহরবাসী
তাই এবারের সিত্রাং ঝড়ের পূর্বাভাসে তারা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি, সেচ ও সমবায় দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ কমলকান্ত রাউৎ বলেন, পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হয়েছে। প্রশাসন সজাগ রয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাঁকরাইল ব্লকের প্রতিটি মানুষকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে সুবর্ণরেখা নদী তীর বর্তি এলাকার বাসিন্দাদের সজাগ থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে কৃষি দপ্তরের পক্ষ থেকে পরিস্থিতির উপর নজরদারি শুরু করা হয়েছে। তিনি প্রতিটি মানুষকে ঝড় নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, সিত্রাং ঝড়ের আংশিক প্রভাব পড়ল ঝাড়গ্রাম জেলা জুড়ে ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা। সিত্রাং এর আংশিক প্রভাব পড়লো ঝাড়গ্রাম জেলা জুড়ে। সোমবার সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। মাঝে মাঝেই ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি। উড়িষ্যা লাগোয়া গোপীবল্লভপুর, নয়াগ্রামের একটা অংশে সকাল থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এই বৃষ্টি দুদিন থাকলে চাষের সেরকম খুব বেশী ক্ষতি হবে না।