দিদির হাত ধরে জয় সিয়ারাম বাংলায় এসেছে, বললেন অধীর চৌধুরী। বহরমপুর কংগ্রেসএর কার্যালয় সাংবাদিক বৈঠকে অধীর রঞ্জন চৌধুরী তিনি জানালেন কেন্দ্র সরকার বিজেপি এনআরসি নিয়ে ভোটের রাজনীতি করেছিল কিন্তু এখনো পর্যন্ত আসাম ছাড়া এনআরসির কোন কিছুই শুনতে পাওয়া যাচ্ছে না।
ফলে পশ্চিমবাংলায় এনআরসি নিয়ে ভোটে জল ঘোলা করা হয়েছিল বহু নেতাকর্মী বিজেপিতে যোগদান করেছে কিন্তু এই বিজেপিকে পশ্চিম বাংলায় জায়গা করে দিয়েছে বাংলার তৃণমূল সরকার যেখানে বিধানসভায় বিরোধী কারা দিদি তাদের হাত ধরে বিধানসভা এনেছেন। যে রাজ্যে বিজেপি শাসিত সেখানে এনআরসির কোনরকম কথাই হয়নি ফলে পরিষ্কার যে বাংলায় বিজেপির আসতে সাহায্য করেছে এই তৃণমূল দল। বিধানসভায় এখন জয় শ্রীরাম ছাড়া কিছুই আলোচনা হয় না।
তৃণমূলের পয়সা খাওয়া পুরনো ব্যাপার পুলিশ প্রশাসনকে দিয়ে আটকে রাখা হয়েছে না হলে বিভিন্ন জায়গায় পঞ্চায়েত গুলো সব ছারখার হয়ে যেত তবে এটা কিছু নতুন নয় তোলাবাজি থেকে শুরু করে সমস্ত দিকে তৃণমূল নেতারা জড়িয়ে আছে।
আর ও পড়ুন গাঁদা ফুলের চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের
উল্লেখ্য, দিদির হাত ধরে জয় সিয়ারাম বাংলায় এসেছে, বললেন অধীর চৌধুরী। বহরমপুর কংগ্রেসএর কার্যালয় সাংবাদিক বৈঠকে অধীর রঞ্জন চৌধুরী তিনি জানালেন কেন্দ্র সরকার বিজেপি এনআরসি নিয়ে ভোটের রাজনীতি করেছিল কিন্তু এখনো পর্যন্ত আসাম ছাড়া এনআরসির কোন কিছুই শুনতে পাওয়া যাচ্ছে না।ফলে পশ্চিমবাংলায় এনআরসি নিয়ে ভোটে জল ঘোলা করা হয়েছিল বহু নেতাকর্মী বিজেপিতে যোগদান করেছে কিন্তু এই বিজেপিকে পশ্চিম বাংলায় জায়গা করে দিয়েছে বাংলার তৃণমূল সরকার যেখানে বিধানসভায় বিরোধী কারা দিদি তাদের হাত ধরে বিধানসভা এনেছেন।
যে রাজ্যে বিজেপি শাসিত সেখানে এনআরসির কোনরকম কথাই হয়নি ফলে পরিষ্কার যে বাংলায় বিজেপির আসতে সাহায্য করেছে এই তৃণমূল দল। বিধানসভায় এখন জয় শ্রীরাম ছাড়া কিছুই আলোচনা হয় না। তৃণমূলের পয়সা খাওয়া পুরনো ব্যাপার পুলিশ প্রশাসনকে দিয়ে আটকে রাখা হয়েছে না হলে বিভিন্ন জায়গায় পঞ্চায়েত গুলো সব ছারখার হয়ে যেত তবে এটা কিছু নতুন নয় তোলাবাজি থেকে শুরু করে সমস্ত দিকে তৃণমূল নেতারা জড়িয়ে আছে।