বঙ্গ সফরে সীমান্তরক্ষীদের নিয়ে বিশেষ তৎপরতা দেখালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দুদিন ব্যাপী বঙ্গসফরে স্বয়ং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। দক্ষিণবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গ মিলিয়ে তাঁর দু’দিনের ঠাসা কর্মসূচিতে থাকছে সরকারি অনুষ্ঠান থেকে দলীয় জনসভা। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ পৌঁছে বিএসএফের ৮৫ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের ৬টি অত্যাধুনিক ভাসমান আউটপোস্ট-এর উদ্বোধন করেন তিনি। পাশাপাশি সুন্দরবনের দুর্গম এলকায় চিকিত্সা পরিষেবার জন্য একটি বোট অ্যাম্বুলেন্স-এরও উদ্বোধন করেন।
এরপর দ্বিতীয় কর্মসূচি হিসেবে পৌঁছান বনগাঁর হরিদাসপুরের একটি বিএসএফের অনুষ্ঠানে। এই অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, বর্তমান ভারত সরকার মানবাধিকারের বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করে। দেশের বিভিন্ন সীমান্ত ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় মানুষদের মানবাধিকার রক্ষা করে চলেছে। মুক্তিযুদ্ধের সময়েও ভারতীয় সেনা সদস্যরা বাংলাদেশকে মুক্ত করে সে দেশের নাগরিকরদের মানবাধিকার রক্ষা করেছে বলেও মন্তব্য করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
তাঁর সংযোজন, “দেশের যে সকল সীমান্তরক্ষীরা সীমান্তবর্তী এলাকা পাহারার দায়িত্বে রয়েছেন তাঁদের কাজ কতটা কঠিন। আমরা জানি, দেশকে রক্ষা করতে আপনাদের সর্বদা সতর্ক থাকতে হয়। তাই আপনাদের যাতে কোনো অসুবিধা না হয় তার জন্য মোদী সরকার বিশেষ ভাবে সচেষ্ট। প্রধানমন্ত্রী আপনাদের সমস্যা সমাধানে ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন।“
আরও পড়ুন- ফের প্রাতঃভ্রমণণে বেরিয়ে তৃণমূল সরকারকে আক্রমণ শানালেন দিলীপ ঘোষ
উল্লেখ্য, বঙ্গ সফরে সীমান্তরক্ষীদের নিয়ে বিশেষ তৎপরতা দেখালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দুদিন ব্যাপী বঙ্গসফরে স্বয়ং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। দক্ষিণবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গ মিলিয়ে তাঁর দু’দিনের ঠাসা কর্মসূচিতে থাকছে সরকারি অনুষ্ঠান থেকে দলীয় জনসভা। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ পৌঁছে বিএসএফের ৮৫ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের ৬টি অত্যাধুনিক ভাসমান আউটপোস্ট-এর উদ্বোধন করেন তিনি। পাশাপাশি সুন্দরবনের দুর্গম এলকায় চিকিত্সা পরিষেবার জন্য একটি বোট অ্যাম্বুলেন্স-এরও উদ্বোধন করেন।
এরপর দ্বিতীয় কর্মসূচি হিসেবে পৌঁছান বনগাঁর হরিদাসপুরের একটি বিএসএফের অনুষ্ঠানে। এই অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, বর্তমান ভারত সরকার মানবাধিকারের বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করে। দেশের বিভিন্ন সীমান্ত ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় মানুষদের মানবাধিকার রক্ষা করে চলেছে। মুক্তিযুদ্ধের সময়েও ভারতীয় সেনা সদস্যরা বাংলাদেশকে মুক্ত করে সে দেশের নাগরিকরদের মানবাধিকার রক্ষা করেছে বলেও মন্তব্য করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
তাঁর সংযোজন, “দেশের যে সকল সীমান্তরক্ষীরা সীমান্তবর্তী এলাকা পাহারার দায়িত্বে রয়েছেন তাঁদের কাজ কতটা কঠিন। আমরা জানি, দেশকে রক্ষা করতে আপনাদের সর্বদা সতর্ক থাকতে হয়। তাই আপনাদের যাতে কোনো অসুবিধা না হয় তার জন্য মোদী সরকার বিশেষ ভাবে সচেষ্ট। প্রধানমন্ত্রী আপনাদের সমস্যা সমাধানে ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন।“