সুরাপ্রেমীদের জন্য মন খারাপ করা খবর, কী খবর? অবশ্যই জেনে নিন । চলতি মাসের শেষ ও আগামী মাসের শুরু মিলিয়ে মোট ৫ দিন বন্ধ থাকবে মদের দোকান। শুধু তাই নয়, বন্ধ রাখতে হবে হোটেল ও রেস্তোরাঁয় মদ বিক্রি। ফলে সপ্তাহান্তে সুরাপানের আমেজে অবশ্যম্ভাবী ছেদ পড়তে চলেছে সুরাপ্রেমীদের। জানা গিয়েছে, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুরে উপনির্বাচন। যে কারণে হার্ড ড্রিংকস বিক্রির ক্ষেত্রে কয়েকদিনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে রাজ্য সরকার।
জানা গিয়েছে, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুরে উপনির্বাচন। যে কারণে হার্ড ড্রিংকস বিক্রির ক্ষেত্রে কয়েকদিনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে রাজ্য সরকার। জানা যাচ্ছে, শহর জুড়ে সব মিলিয়ে ৫ দিন কার্যত ‘ড্রাই ডে’। রাজ্য আবগারি দপ্তরেরবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৮ সেপ্টেম্বর সন্ধে ৬.৩০টা থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর সন্ধে ৭টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে সুরার বিক্রি।
এরপরে, ২ অক্টোবর মহাত্মা গান্ধীর জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে বন্ধ থাকতে চলেছে সব। আবার ৩ তারিখ ভবানীপুরের ভোটের ফল বেরোবে। তাই সেদিনও বন্ধ থাকবে দোকানে মদ বিক্রি। তাই ১ তারিখ দোকান, রেস্তোরাঁয় ভিড় বাড়বে। এমনটাই মনে করছেন দোকানিরা।
আর ও পড়ুন এবারের পূজোয় কি পরছেন ঋতুপর্ণা, দেখে নিন সপ্তমী থেকে দশমী ঋতুপর্ণার লুক
রাজ্য সরকারের এই নির্দেশিকা নিয়ে ইতিমধ্যেই শহরের হোটেল, রেস্তোরাঁ মালিকদের মুখ ভার। শহরের একাধিক রেস্তোরাঁর তরফে জানা গিয়েছে, ‘সবে লকডাউনের বিধি নিষেধ কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ব্যবসা। এই রকম সময়ে ৫ দিন বন্ধ। এটা নিঃশব্দেহে একটা বড় সমস্যা আমাদের কাছে’।
উল্লেখ্য,চলতি মাসের শেষ ও আগামী মাসের শুরু মিলিয়ে মোট ৫ দিন বন্ধ থাকবে মদের দোকান। শুধু তাই নয়, বন্ধ রাখতে হবে হোটেল ও রেস্তোরাঁয় মদ বিক্রি। ফলে সপ্তাহান্তে সুরাপানের আমেজে অবশ্যম্ভাবী ছেদ পড়তে চলেছে সুরাপ্রেমীদের। জানা গিয়েছে, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুরে উপনির্বাচন। যে কারণে হার্ড ড্রিংকস বিক্রির ক্ষেত্রে কয়েকদিনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে রাজ্য সরকার।
জানা যাচ্ছে, শহর জুড়ে সব মিলিয়ে ৫ দিন কার্যত ‘ড্রাই ডে’। রাজ্য আবগারি দপ্তরেরবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৮ সেপ্টেম্বর সন্ধে ৬.৩০টা থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর সন্ধে ৭টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে সুরার বিক্রি। এরপরে, ২ অক্টোবর মহাত্মা গান্ধীর জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে বন্ধ থাকতে চলেছে সব। আবার ৩ তারিখ ভবানীপুরের ভোটের ফল বেরোবে। তাই সেদিনও বন্ধ থাকবে দোকানে মদ বিক্রি।
তাই ১ তারিখ দোকান, রেস্তোরাঁয় ভিড় বাড়বে। এমনটাই মনে করছেন দোকানিরা। রাজ্য সরকারের এই নির্দেশিকা নিয়ে ইতিমধ্যেই শহরের হোটেল, রেস্তোরাঁ মালিকদের মুখ ভার। শহরের একাধিক রেস্তোরাঁর তরফে জানা গিয়েছে, ‘সবে লকডাউনের বিধি নিষেধ কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ব্যবসা। এই রকম সময়ে ৫ দিন বন্ধ। এটা নিঃশব্দেহে একটা বড় সমস্যা আমাদের কাছে’।