সেবকেশ্বরী কালী মন্দিরে পুজোর দিনে পাঁঠা বলির রীতি রয়েছে, মাকে দেওয়া হয় বোয়াল মাছ রান্না করে ভোগ। শিলিগুড়ির অদুরে সেবক পাহাড়, শিলিগুড়ি থেকে গ্যাংটক যেতে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে রয়েছে সেবকেশ্বরী কালী মন্দির। কথিত আছে মা খুব জাগ্রত, মায়ের কাছে কোন কিছু চাইলে মা ফিরিয়ে দেন না।প্রতিদিনই দূর দূরান্ত থেকে অনেকে মায়ের পুজো দিতে আসেন।
বিশেষ করে কালীপুজোর দিন এই মন্দিরে পূজা দেওয়ার জন্য ভক্তদের ঢল নামে।৩০০ ফুট উচ্চতার অবস্থিত এই কালীমন্দির, এত উঁচুতে কালী মন্দিরের অবস্থান এই রাজ্যে আর নেই। ১০৭ খানা পার করে তবে মায়ের মন্দিরে প্রবেশ করা যায়। এখনো কালীপুজোর দিনে পাঠা বলির নিয়ম রয়েছে। এছাড়া মাকে বোয়াল মাছ রান্না করে ভোগ দেওয়া হয়। শুধু তাই নয় কালী পূজার দিনে দেড়শো করাই খিচুড়ি রান্না করা হয়। দই মিষ্টান্ন তো রয়েছেই। পাহাড় ও সমতল থেকে প্রচুর ভক্ত কালীপুজোর দিনে সেবকেশ্বরী মন্দিরের ভিড় জমান।
উল্লেখ্য, শিলিগুড়ির অদুরে সেবক পাহাড়, শিলিগুড়ি থেকে গ্যাংটক যেতে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে রয়েছে সেবকেশ্বরী কালী মন্দির। কথিত আছে মা খুব জাগ্রত, মায়ের কাছে কোন কিছু চাইলে মা ফিরিয়ে দেন না।প্রতিদিনই দূর দূরান্ত থেকে অনেকে মায়ের পুজো দিতে আসেন। বিশেষ করে কালীপুজোর দিন এই মন্দিরে পূজা দেওয়ার জন্য ভক্তদের ঢল নামে।
আরও পড়ুন – থিম ও সাবেকিয়ানার মেল বন্ধনে নজর কাড়বে ডুয়ার্সের নেতাজী সংঘ
৩০০ ফুট উচ্চতার অবস্থিত এই কালীমন্দির, এত উঁচুতে কালী মন্দিরের অবস্থান এই রাজ্যে আর নেই। ১০৭ খানা পার করে তবে মায়ের মন্দিরে প্রবেশ করা যায়। এখনো কালীপুজোর দিনে পাঠা বলির নিয়ম রয়েছে। এছাড়া মাকে বোয়াল মাছ রান্না করে ভোগ দেওয়া হয়। শুধু তাই নয় কালী পূজার দিনে দেড়শো করাই খিচুড়ি রান্না করা হয়। দই মিষ্টান্ন তো রয়েছেই। পাহাড় ও সমতল থেকে প্রচুর ভক্ত কালীপুজোর দিনে সেবকেশ্বরী মন্দিরের ভিড় জমান।