ইন্দোনেশিয়ায় সেমেরু আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতে মৃত ১৩ জন । ইন্দোনেশিয়ায় ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ। সেমেরু আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতের ফলে ইতিমধ্যেই মৃত্যু হল ১৩ জনের। উদ্ধারকাজে নেমেছে ইন্দোনেশিয়ার বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর। শনিবার দুপুর থেকেই জেগে ওঠে জাভা দ্বীপের দীর্ঘতম আগ্নেয়গিরি সেমেরু। ধোঁয়ায় গোটা এলাকার ভরে যায়। বিপদ বুঝতে পেরে পালাতে শুরু করেন সাধারণ মানুষ। জ্বালামুখ থেকে বেরোতে থাকে ধোঁয়ার কুণ্ডলী।
এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৪১ জন। অগ্ন্যুৎপাতের পর অন্তত তিন শতাধিক পরিবারকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এজেন্সির (বিএনপিবি) ১৩ জন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অগ্ন্যুৎপাতের কারণে ছড়িয়ে পড়া ছাইয়ে ঢেকে গেছে গ্রামগুলো। সেখানকার মানুষকে ছাই ও ধ্বংসাবশেষের মধ্য দিয়ে ছোটাছুটি করতে দেখা গেছে।
আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকা লুমাজাং জেলার উপপ্রধান ইন্দাহ আম্পেরওয়াতি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, অগ্ন্যুৎপাতের কারণে দগ্ধ হওয়া অনেককে পেনাঙ্গলের প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
ইন্দাহ আম্পেরওয়াতি আরও বলেন, কাদা ও ভেঙে পড়া গাছে রাস্তা আটকে যাওয়ায় কর্তৃপক্ষ বেশ কয়েকটি গ্রামে পৌঁছাতে পারেনি।দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এজেন্সির (বিএনপিবি) প্রধান মেজর জেনারেল টিএনআই সুহারিয়ান্তো বলেন, সেনাবাহিনীকে সব ধরনের সহায়তার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।
আর ও পড়ুন জাওয়াদ আতঙ্কের মধ্যেই সুন্দরবনে চলছে বাঁধের কাজ
উল্লেখ্য, ইন্দোনেশিয়ায় সেমেরু আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতে মৃত ১৩ জন । ইন্দোনেশিয়ায় ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ। সেমেরু আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতের ফলে ইতিমধ্যেই মৃত্যু হল ১৩ জনের। উদ্ধারকাজে নেমেছে ইন্দোনেশিয়ার বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর। শনিবার দুপুর থেকেই জেগে ওঠে জাভা দ্বীপের দীর্ঘতম আগ্নেয়গিরি সেমেরু। ধোঁয়ায় গোটা এলাকার ভরে যায়।
বিপদ বুঝতে পেরে পালাতে শুরু করেন সাধারণ মানুষ। জ্বালামুখ থেকে বেরোতে থাকে ধোঁয়ার কুণ্ডলী। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৪১ জন। অগ্ন্যুৎপাতের পর অন্তত তিন শতাধিক পরিবারকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এজেন্সির (বিএনপিবি) ১৩ জন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অগ্ন্যুৎপাতের কারণে ছড়িয়ে পড়া ছাইয়ে ঢেকে গেছে গ্রামগুলো। সেখানকার মানুষকে ছাই ও ধ্বংসাবশেষের মধ্য দিয়ে ছোটাছুটি করতে দেখা গেছে।
