সেল্ফ হেল্প গ্রুপ থেকে লক্ষ-লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, পড়ল পোস্টার

সেল্ফ হেল্প গ্রুপ থেকে লক্ষ-লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, পড়ল পোস্টার

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

সেল্ফ হেল্প গ্রুপ থেকে লক্ষ-লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, পড়ল পোস্টার। তৃণমূল পরিচালিত ক্ষীরপাই পুরসভার সেল্ফ-হেল্প গ্রুপ থেকে লক্ষ-লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। যার জেরে তুমুল পড়ল একাধিক পোস্টার। শুরু রাজনৈতিক তরজা। পশ্চিম মেদিনীপুরের ক্ষীরপাই পৌরসভার ঘটনা। সেখানেই সেল্ফ হেল্প গ্রুপের টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এর জেরেই পড়েছে পোস্টার। পোস্টারে লেখা, ‘ক্ষীরপাই পৌরসভার সেল্ফ হেল্প গ্রুপের ৫০ লক্ষ টাকা আত্মসাত করা হলো কেন হল অঞ্জলি দাস জবাব দাও।’ কিন্তু পোস্টার পরার পরও কোনও ব্যক্তি প্রকাশ্যে আসেনি।

 

বস্তুত, ক্ষীরপাই পৌরসভার গ্রুপ প্রতি আরোদের উৎসাহ ভাতা দেওয়া হয়। সেই উৎসাহ ভাতা এককালীন পৌরসভার তহবিলে আসে। সেই তহবিল থেকে ওই টাকা আরো ও দের দেওয়া হয়। অভিযোগ ক্ষীরপাই পৌরসভার ১০ টি ওয়ার্ডের ১০ জন আরো ও তাদের প্রাপ্য টাকা অ্যাকাউন্টে না দিয়ে না দিয়ে নগদে লেনদেন চলত। আর নগদে লেনদেন হওয়ার ফলে আরো ও দের প্রাপ্য টাকার চেয়ে কম টাকা দেওয়া হতো এভাবেই বছরের পর বছর জালিয়াতি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠছে পৌরসভার সিওর বিরুদ্ধে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন আরো ও বলেন, ‘বেশিরভাগ টাকাটাই নগদে দেওয়া হত। দুই একবার অবশ্য আরো ওরা তাদের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে টাকা পেয়েছেন।’

আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ

উল্লেখ্য, তৃণমূল পরিচালিত ক্ষীরপাই পুরসভার সেল্ফ-হেল্প গ্রুপ থেকে লক্ষ-লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। যার জেরে তুমুল পড়ল একাধিক পোস্টার। শুরু রাজনৈতিক তরজা। পশ্চিম মেদিনীপুরের ক্ষীরপাই পৌরসভার ঘটনা। সেখানেই সেল্ফ হেল্প গ্রুপের টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এর জেরেই পড়েছে পোস্টার। পোস্টারে লেখা, ‘ক্ষীরপাই পৌরসভার সেল্ফ হেল্প গ্রুপের ৫০ লক্ষ টাকা আত্মসাত করা হলো কেন হল অঞ্জলি দাস জবাব দাও।’ কিন্তু পোস্টার পরার পরও কোনও ব্যক্তি প্রকাশ্যে আসেনি। বস্তুত, ক্ষীরপাই পৌরসভার গ্রুপ প্রতি আরোদের উৎসাহ ভাতা দেওয়া হয়।

 

সেই উৎসাহ ভাতা এককালীন পৌরসভার তহবিলে আসে। সেই তহবিল থেকে ওই টাকা আরো ও দের দেওয়া হয়। অভিযোগ ক্ষীরপাই পৌরসভার ১০ টি ওয়ার্ডের ১০ জন আরো ও তাদের প্রাপ্য টাকা অ্যাকাউন্টে না দিয়ে না দিয়ে নগদে লেনদেন চলত। আর নগদে লেনদেন হওয়ার ফলে আরো ও দের প্রাপ্য টাকার চেয়ে কম টাকা দেওয়া হতো এভাবেই বছরের পর বছর জালিয়াতি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠছে পৌরসভার সিওর বিরুদ্ধে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন আরো ও বলেন, ‘বেশিরভাগ টাকাটাই নগদে দেওয়া হত। দুই একবার অবশ্য আরো ওরা তাদের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে টাকা পেয়েছেন।’

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top