সোহম চক্রবর্তীর এবারের পুজোর পরিকল্পনা

সোহম চক্রবর্তীর এবারের পুজোর পরিকল্পনা । মা দুর্গার যদি তিন বর দেন, তাহলে সোহম- প্রথমত, পৃথিবী থেকে দারিদ্র্য মিটে যাক, দেশে ও বিদেশে আসুক সমৃদ্ধি। দ্বিতীয়ত, মানুষের বিবেক ও চেতনায় সহমর্মিতা ফিরে আসুক, নির্মম ব্যবহার ঘুচে যাক মন থেকে।

 

এই প্রসঙ্গে রীতিমতো সরব জনপ্রিয় অভিনেতা, তাঁর বক্তব্যে ক্ষোভ বেরিয়ে এল সেই মানুষদের প্রতি, যাঁরা অবলা পশুদের সঙ্গে নির্মম ব্যবহার করেন, দুর্গাপুজো কিংবা কালীপুজোর সময় কুকুরের লেজে পটকা বেঁধে ক্রুর আনন্দ নিতে চান। সোহম চাইবেন তাঁদের চেতনার বিকাশ ঘটুক। আর সবশেষে চেয়ে নেবেন নিজের অথবা পরিবারের জন্যই নয়, আশপাশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সাধ্যমতো তাঁদের সাহায্যের ক্ষমতা। তবে

আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ

ছোটবেলায় পুজোর মজাটাই আলাদা!  ছোটবেলার পুজো বলতেই তাঁর কাছে নতুন জামাকাপড়ের আনন্দকেও ছাপিয়ে যায় ক্যাপ বন্দুক কেনার মজা। পুজোর ঠিক পরেই থাকত হাফ ইয়ার্লি পরীক্ষা। তাতে কী? ঢাকের বাদ্যি কানে আসতেই পড়াশোনার পাট চুকিয়ে সোহম মেতে উঠতেন পাড়ার পুজোর উদ্দীপনায়। তাতে ভল্যান্টিয়ার হওয়ার আনন্দ ছেড়ে কলকাতার নামীদামি পুজোর দিকেও মন যেত না তাঁর। ঢাকের শব্দে, পুজোর গন্ধে ঘুম ভাঙার টানে কোনও দিনই কলকাতা ছেড়ে বাইরে কোথাও পুজো কাটানো হয়নি।

 

তবে এখন আর তাঁর পুজোর উন্মাদনায় অত পরিকল্পনা থাকে না। ষষ্ঠী অবধি কাজেই ডুবে থাকা সকলের প্রিয় অভিনেতা নিজের পুজো কাটান বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে দেদার আড্ডায়। ভিড় ঠেলে ঠাকুর দেখা তাঁর একেবারেই না-পসন্দ। তাই পরিচিত কিছু মণ্ডপ ছাড়া বাকি সময়টা কাটে নিভৃতে। সোহম চক্রবর্তীর