ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুলমুখী করতে বাড়ি বাড়ি প্রাক্তন সেনা কর্মীরা। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটে মহাকুমার হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের স্যান্ডেল বিল গ্রাম পঞ্চায়েতের আমবেরিয়া এলাকার ঘটনা। দীর্ঘ প্রায় দু’বছর পরে স্কুল খুললো, সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছাত্র- ছাত্রীদের স্কুলে উপস্থিতি হার অনেকটাই কমেছে। বিদ্যালয়ের উপস্থিতির হার বাড়াতে কখনো ছুটে যেতে হচ্ছে স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের, আবার কখনো কলেজ অধ্যক্ষকে। এইবার গ্রামের বাড়ি বাড়ি প্রাক্তন বাঙালি জওয়ানর।
সাহেব খালি, দুলদুলি, ১৩, নম্বর স্যান্ডেল বিল আমবেড়িয়া সহ বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে স্কুল ছাত্র-ছাত্রীদের বিদ্যালয়মুখী করতে উদ্যোগ নিয়েছেন। একদিকে যেমন তাদের শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা যেমন বোঝাচ্ছেন।অন্যদিকে তাদের বই খাতা পেন্সিল নতুন পোশাক খাবার ওষুধ সম্পূর্ণ নিজের জমানো অর্থ দিয়ে যাচ্ছেন। পাশাপাশি তারা যাতে বিদ্যালয়মুখী হয় তার সব রকম তাদের বোঝাচ্ছেন।
আর ও পড়ুন লোকসভায় অবশেষে পাশ হয়ে গেল কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল
একদিকে ছাত্র-ছাত্রীদের অন্যদিকে অভিবাবকদের। প্রাক্তন সেনা কর্মী মধুসূদন গাইন, মানস গাইন সহ আটজন সেনা কর্মী এই কাজে যুক্ত হয়েছেন, তাদের জমানো অর্থ দিয়ে এই কাজ করে যাবেন। উদ্যোক্তা মহাবীর বর্মন বলেন ইয়াস পরবর্তী সুন্দরবনের বিভিন্ন ব্লকে হাই স্কুল এর উপস্থিতির হার কমেছে অন্যদিকে বহু জায়গায় নোনা জল ঢুকে পানীয় জলের সমস্যার জন্য পেটের রোগ হচ্ছে।
অন্যদিকে প্রকৃতি তার ভারসাম্য হারাচ্ছে। যার জন্য আমরা ম্ ম্যানগ্রোভ চারা লাগাচ্ছি, সাধারণ মানুষকে সচেতনতা বার্তা দিচ্ছে। পাশাপাশি জল বাহিত রোগের প্রকোপ দেখা যাচ্ছে।, তাদের জন্য মেডিকেল ক্যাম্প করে তাদের চিকিৎসা করা হচ্ছে। যাতে সুন্দরবনকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সব রকম প্রচেষ্টা করছি আমরা।
উল্লেখ্য, ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুলমুখী করতে বাড়ি বাড়ি প্রাক্তন সেনা কর্মীরা। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটে মহাকুমার হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের স্যান্ডেল বিল গ্রাম পঞ্চায়েতের আমবেরিয়া এলাকার ঘটনা। দীর্ঘ প্রায় দু’বছর পরে স্কুল খুললো, সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছাত্র- ছাত্রীদের স্কুলে উপস্থিতি হার অনেকটাই কমেছে। বিদ্যালয়ের উপস্থিতির হার বাড়াতে কখনো ছুটে যেতে হচ্ছে স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের, আবার কখনো কলেজ অধ্যক্ষকে। এইবার গ্রামের বাড়ি বাড়ি প্রাক্তন বাঙালি জওয়ানর। সাহেব খালি, দুলদুলি, ১৩, নম্বর স্যান্ডেল বিল আমবেড়িয়া সহ বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে স্কুল ছাত্র-ছাত্রীদের বিদ্যালয়মুখী করতে উদ্যোগ নিয়েছেন।
একদিকে যেমন তাদের শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা যেমন বোঝাচ্ছেন।অন্যদিকে তাদের বই খাতা পেন্সিল নতুন পোশাক খাবার ওষুধ সম্পূর্ণ নিজের জমানো অর্থ দিয়ে যাচ্ছেন। পাশাপাশি তারা যাতে বিদ্যালয়মুখী হয় তার সব রকম তাদের বোঝাচ্ছেন।