স্কুলের চাকরি হারালেও এবার কলেজ সার্ভিস কমিশনের তালিকায় নাম দেখা যাচ্ছে অঙ্কিতা অধিকারীর। সম্প্রতি এসএসসি দুর্নীতি নিয়োগের অভিযোগে রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর কন্যা অঙ্কিতা অধিকারী চাকরি হারিয়েছেন। কিন্তু তার কিছুদিন পার হতে না হতেই এবার কলেজ সার্ভিস কমিশনের তালিকায় নাম দেখা যাচ্ছে অঙ্কিতা অধিকারীর। এমনকি ইন্টারভিউ পর্যন্ত হয়ে গেছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। তবে, কলেজ সার্ভিস কমিশনের দাবি, যোগ্যতার ভিত্তিতেই এই সুযোগ দেওয়া হয়েছে তাঁকে। জানা যাচ্ছে, প্রকাশিত তালিকাতে দেখা যায় রোল নম্বর ২০১০৩৩১০ অঙ্কিতা অধিকারী বলে একজন ইন্টারভিউতে ডাক পেয়েছিলেন।
ইন্টারভিউ হয়েছে গত ২৬ সে এপ্রিল। আর কলেজ সার্ভিস কমিশন সূত্রে জানা যাচ্ছে, তালিকায় যার নাম রয়েছে, তিনিই পরেশ অধিকারীর কন্যা অঙ্কিতা অধিকারী। এরপরই শুরু হয় চাঞ্চল্য। তবে, কলেজ সার্ভিস কমিশনের দাবি, এক্ষেত্রে কোনো দুর্নীতির ব্যাপার নেই। যোগ্য আবেদনকারী বলেই ডাক পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু যেহেতু সম্প্রতি তাকে নিয়ে নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে আদালতের নির্দেশে তিনি চাকরি হারিয়েছে। এবার যদি অধ্যাপিকা হিসেবে নিযুক্ত হন অঙ্কিতা অধিকারী, তাহলে বিতর্ক আরও বাড়তেই পারে।
আরও পড়ুন – ব্যাঙ্কিং রেগুলেশন অ্যাক্ট বদল করে সরকারি ব্যাঙ্কে বেসরকারিকরণের পদ্ধতি শুরু করেছে কেন্দ্র সরকার
উল্লেখ্য, সম্প্রতি এসএসসি দুর্নীতি নিয়োগের অভিযোগে রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর কন্যা অঙ্কিতা অধিকারী চাকরি হারিয়েছেন। কিন্তু তার কিছুদিন পার হতে না হতেই এবার কলেজ সার্ভিস কমিশনের তালিকায় নাম দেখা যাচ্ছে অঙ্কিতা অধিকারীর। এমনকি ইন্টারভিউ পর্যন্ত হয়ে গেছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। তবে, কলেজ সার্ভিস কমিশনের দাবি, যোগ্যতার ভিত্তিতেই এই সুযোগ দেওয়া হয়েছে তাঁকে। জানা যাচ্ছে, প্রকাশিত তালিকাতে দেখা যায় রোল নম্বর ২০১০৩৩১০ অঙ্কিতা অধিকারী বলে একজন ইন্টারভিউতে ডাক পেয়েছিলেন।
ইন্টারভিউ হয়েছে গত ২৬ সে এপ্রিল। আর কলেজ সার্ভিস কমিশন সূত্রে জানা যাচ্ছে, তালিকায় যার নাম রয়েছে, তিনিই পরেশ অধিকারীর কন্যা অঙ্কিতা অধিকারী। এরপরই শুরু হয় চাঞ্চল্য। তবে, কলেজ সার্ভিস কমিশনের দাবি, এক্ষেত্রে কোনো দুর্নীতির ব্যাপার নেই। যোগ্য আবেদনকারী বলেই ডাক পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু যেহেতু সম্প্রতি তাকে নিয়ে নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে আদালতের নির্দেশে তিনি চাকরি হারিয়েছে। এবার যদি অধ্যাপিকা হিসেবে নিযুক্ত হন অঙ্কিতা অধিকারী, তাহলে বিতর্ক আরও বাড়তেই পারে।