ট্রেনের স্টপেজের দাবিতে স্টেশনে ধর্নায় বসলেন এলাকার বাসিন্দারা

ট্রেনের স্টপেজের দাবিতে স্টেশনে ধর্নায় বসলেন এলাকার বাসিন্দারা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
স্টপেজের

ট্রেনের স্টপেজের দাবিতে স্টেশনে ধর্নায় বসলেন এলাকার বাসিন্দারা। ট্রেনের স্টপেজের দাবিতে মালদা জেলার  হরিশ্চন্দ্রপুরের কুমেদপুর স্টেশনে পুনরায় ধর্নায় বসলেন এলাকার বাসিন্দারা। দাবি সম্বলিত স্মারক পত্র পাঠানো হলো প্রধানমন্ত্রী ও রেলমন্ত্রী কে।করোনা পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসতেই ধীরে ধীরে চলতে শুরু করেছে বিভিন্ন ট্রেন। যদিও পূর্বের শিডিউল মোতাবেক কোনও ট্রেন দাঁড়াচ্ছে না কুমেদপুর জংশনে।

 

এই পরিস্থিতিতে স্টপেজের দাবিতে প্রায় এক মাস আগে টানা ধর্নায় শামিল হয়েছিলেন গ্রামবাসীরা। সেসময় রেল কর্তৃপক্ষের তরফে গ্রামবাসীদের আস্বস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু এক মাস অতিক্রান্ত হলেও দাবি পূরণ হয়নি। ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে বৃহস্পতিবার থেকে ফের স্টেশন ম্যানেজারের ঘরের সামনে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্নায় বসলেন গ্রামবাসীরা। একইসঙ্গে এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপেজের দাবিতে গণস্বাক্ষর সম্বলিত দাবিপত্র পাঠানো হল প্রধানমন্ত্রী এবং রেলমন্ত্রীরকে।

 

গ্রামবাসীদের বক্তব্য, কুমেদপুর জংশন একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন। করোনা পরিস্থিতির আগে এই জংশনে সাতটি এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপেজ ছিল। এছাড়াও একাধিক প্যাসেঞ্জার ট্রেনরও স্টপেজ ছিল। তবে, করোনা আবহে সমস্ত স্টপেজ তুলে নেওয়া হয়েছে। এবিষয়ে সদলিচক অঞ্চল বিকাশ সমিতির সম্পাদক রফিকুল আলম জানান, হরিশ্চন্দ্রপুর-২ ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষেরা এই জংশনের ওপর নির্ভরশীল।

 

আর ও পড়ুন    করোনা মহামারির ভয়াবহ ত্রাস আছড়ে পড়েছে ইউরোপে

 

মালদা কিংবা শিলিগুড়ি যেতে একমাত্র ভরসা কুমেদপুর জংশন। কিন্তু বর্তমান সময়ে এই জংশনে কোনও স্টপেজ নেই। কী উদ্দেশ্যে কুমেদপুর জংশনকে বঞ্চিত করা হচ্ছে তা বোধগম্য হচ্ছে না। তাঁর বক্তব্য, আর কোনও মিথ্যে প্রতিশ্রুতি নয়। যতক্ষণ না প্রাপ্য ট্রেনগুলির স্টপেজ মিলবে ততক্ষণ ধর্না চলবে।

 

রেল সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই প্যাসেঞ্জার ট্রেন চালানোর জন্য রেল মন্ত্রকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। অনুমতি পেলে চালু হবে প্যাসেঞ্জার ট্রেন। দূরপাল্লার ট্রেনের স্টপেজ এর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে বলে রেল সূত্রে খবর।

 

উল্লেখ্য, ট্রেনের স্টপেজের দাবিতে স্টেশনে ধর্নায় বসলেন এলাকার বাসিন্দারা। ট্রেনের স্টপেজের দাবিতে মালদা জেলার  হরিশ্চন্দ্রপুরের কুমেদপুর স্টেশনে পুনরায় ধর্নায় বসলেন এলাকার বাসিন্দারা। দাবি সম্বলিত স্মারক পত্র পাঠানো হলো প্রধানমন্ত্রী ও রেলমন্ত্রী কে।করোনা পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসতেই ধীরে ধীরে চলতে শুরু করেছে বিভিন্ন ট্রেন। যদিও পূর্বের শিডিউল মোতাবেক কোনও ট্রেন দাঁড়াচ্ছে না কুমেদপুর জংশনে। এই পরিস্থিতিতে স্টপেজের দাবিতে প্রায় এক মাস আগে টানা ধর্নায় শামিল হয়েছিলেন গ্রামবাসীরা।

 

সেসময় রেল কর্তৃপক্ষের তরফে গ্রামবাসীদের আস্বস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু এক মাস অতিক্রান্ত হলেও দাবি পূরণ হয়নি। ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে বৃহস্পতিবার থেকে ফের স্টেশন ম্যানেজারের ঘরের সামনে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্নায় বসলেন গ্রামবাসীরা। একইসঙ্গে এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপেজের দাবিতে গণস্বাক্ষর সম্বলিত দাবিপত্র পাঠানো হল প্রধানমন্ত্রী এবং রেলমন্ত্রীরকে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top