দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি থেকে বাচ্চা দত্তক নিলেন স্পেনের এক কোরিওগ্রাফার যুবতি,ভাগ্য খুলল তিন বছরে অনাথ শিশুর। এদিন জেলা প্রশাসনের তরফে ওই যুবতি হাতে সমস্ত নিয়ম মেনে বাচ্চা কে তুলে দেওয়া হয়। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, স্পেনের বার্সালোনার বাসিন্দা ভেরোনিকা সেন্ডোয়া সিরা বেশ কয়েক বার কর্মসূত্রে ভারতে এসে পশ্চিমবঙ্গে ঘুরেছেন।
যতবার তিনি এদেশে এসেছিলেন ততবারই রাজ্যে বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরেছেন। বাংলার সংস্কৃতি, এর পরে উনি ঠিক করেন এই রাজ্য থেকে বাচ্চা দত্তক নিয়ে লালন পালন করে বড় করে তুলবেন। চার বছর আগে কেন্দ্র সরকারের কারা পোর্টালে আবেদন করলেও করোনার জন্য প্রক্রিয়া বন্ধ থাকে।
অবশেষে ২০২১ সালে প্রক্রিয়া শুরু হতেই তিনি পোর্টালে গিয়ে আবেদন করেন, সেখানে এই রাজ্যে একাধিক শিশুদের তথ্য দেখে তিওর নওপাড়া সমাজ কল্যান সমিতির অধিনে থাকা এক শিশু কে পছন্দ করে দত্তক নেবার সমস্ত প্রক্রিয়া শুরু করেন।
নিয়ম মেনে এদিন ওই শিশু পুত্র সন্তান কে যুবতির হাতে তুলে দেওয়া হয়,উপস্থিত ছিলেন যুবতি চার দিদি বোনেরা। বাচ্চা কে পেয়ে এদিন কান্নায় ভেঙে পরে সকলে। বাচ্চা বড় হবার পরে আবার তারা জেলায় আসবে এমনটা এদিন জানান। অনাথ শিশু বিদেশে পরিবার পাওয়ায় খুশি জেলা প্রশাসন।
আর ও পড়ুন মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংকের রক্ত সংকট মিটছে না
উল্লেখ্য,দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি থেকে বাচ্চা দত্তক নিলেন স্পেনের এক কোরিওগ্রাফার যুবতি,ভাগ্য খুলল তিন বছরে অনাথ শিশুর। এদিন জেলা প্রশাসনের তরফে ওই যুবতি হাতে সমস্ত নিয়ম মেনে বাচ্চা কে তুলে দেওয়া হয়। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, স্পেনের বার্সালোনার বাসিন্দা ভেরোনিকা সেন্ডোয়া সিরা বেশ কয়েক বার কর্মসূত্রে ভারতে এসে পশ্চিমবঙ্গে ঘুরেছেন।যতবার তিনি এদেশে এসেছিলেন ততবারই রাজ্যে বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরেছেন। বাংলার সংস্কৃতি, এর পরে উনি ঠিক করেন এই রাজ্য থেকে বাচ্চা দত্তক নিয়ে লালন পালন করে বড় করে তুলবেন। চার বছর আগে কেন্দ্র সরকারের কারা পোর্টালে আবেদন করলেও করোনার জন্য প্রক্রিয়া বন্ধ থাকে।
অবশেষে ২০২১ সালে প্রক্রিয়া শুরু হতেই তিনি পোর্টালে গিয়ে আবেদন করেন, সেখানে এই রাজ্যে একাধিক শিশুদের তথ্য দেখে তিওর নওপাড়া সমাজ কল্যান সমিতির অধিনে থাকা এক শিশু কে পছন্দ করে দত্তক নেবার সমস্ত প্রক্রিয়া শুরু করেন।নিয়ম মেনে এদিন ওই শিশু পুত্র সন্তান কে যুবতির হাতে তুলে দেওয়া হয়,উপস্থিত ছিলেন যুবতি চার দিদি বোনেরা। বাচ্চা কে পেয়ে এদিন কান্নায় ভেঙে পরে সকলে। বাচ্চা বড় হবার পরে আবার তারা জেলায় আসবে এমনটা এদিন জানান। অনাথ শিশু বিদেশে পরিবার পাওয়ায় খুশি জেলা প্রশাসন।