স্বস্তির বৃষ্টি গোটা নদীয়া জেলা জুড়ে। বিগত বেশ কিছু সময় ধরে তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছিল বাংলা।অবশেষে তা থেকে মুক্তি দিল স্বস্তির বৃষ্টি।রাজ্যের অন্যান্য স্থানের রেহাই পেল গোটা নদীয়াজেলা বাসিও। এ বিষয়ে আবহবিদেরা জানাচ্ছেন, “এই মৌসুমে অনেক দেরিতে বৃষ্টি হল গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে ।
যার কারণে শুরুতেই তীব্র গরমের যন্ত্রণা ভোগ করতে হলো সাধারণ মানুষকে। নদীয়া জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা প্রায় ৪০ ডিগ্রি পার করেছে।” এর ফলে, একদিকে যেমন গরমে গৃহবন্দি ছিল সাধারণ মানুষ অন্যদিকে চাষিদের ছিল মাথায় হাত ফসলের কথা চিন্তা করে।আর সেই পরিস্থিতি থেকেই মুক্তি দিল মংগলবার সকালের বৃষ্টি। এর ফলে,একদিকে যেমন রেহাই মিলল গরমের হাত থেকে তেমনিই অন্যদিকে সবজি চাষীরা উপকৃত হবে বলেই আশা করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত,নদীয়ার হাজার-হাজার চাষী সবজি এবং জমিতে চাষাবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করেন।
সেই পরিস্থিতিতে প্রাকৃতিক জলের গুণগত মান চাষীদের চাষের ক্ষেত্রে অনেকটাই অনুকূল। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়ায় ধান চাষের ক্ষেত্রে অনেকটাই চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল আকাশের খামখেয়ালীপনা। কারণ, এই সময়ে চাষিরা পাকা ধান কেটে বাড়িতে নিয়ে যান এবং অত্যধিক গরমে কিছুটা হলেও সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিলেন তারা।তাই,এদিনের সকালের বৃষ্টি জেলাবাসীর মনে নির্মল আনন্দ এনে দিয়েছে।
আর ও পড়ুন ধর্ষণের অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করল বাগদা থানার পুলিশ
উল্লেখ্য, বিগত বেশ কিছু সময় ধরে তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছিল বাংলা।অবশেষে তা থেকে মুক্তি দিল স্বস্তির বৃষ্টি।রাজ্যের অন্যান্য স্থানের রেহাই পেল গোটা নদীয়াজেলা বাসিও। এ বিষয়ে আবহবিদেরা জানাচ্ছেন, “এই মৌসুমে অনেক দেরিতে বৃষ্টি হল গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে । যার কারণে শুরুতেই তীব্র গরমের যন্ত্রণা ভোগ করতে হলো সাধারণ মানুষকে। নদীয়া জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা প্রায় ৪০ ডিগ্রি পার করেছে।”
এর ফলে, একদিকে যেমন গরমে গৃহবন্দি ছিল সাধারণ মানুষ অন্যদিকে চাষিদের ছিল মাথায় হাত ফসলের কথা চিন্তা করে।আর সেই পরিস্থিতি থেকেই মুক্তি দিল মংগলবার সকালের বৃষ্টি। এর ফলে,একদিকে যেমন রেহাই মিলল গরমের হাত থেকে তেমনিই অন্যদিকে সবজি চাষীরা উপকৃত হবে বলেই আশা করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত,নদীয়ার হাজার-হাজার চাষী সবজি এবং জমিতে চাষাবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। সেই পরিস্থিতিতে প্রাকৃতিক জলের গুণগত মান চাষীদের চাষের ক্ষেত্রে অনেকটাই অনুকূল।