সন্তান হারানোর শোক ছিল । তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে স্কুলে ভবন গড়ে দিলেন শিক্ষক বাবা। দাসপুরের দুবরাজপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন সৌমেন্দ্র চৌধুরী। ডিসেম্বর মাসে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। ৩ বছর আগে কলেজ পড়ুয়া মেয়েকে নিয়ে বাস ধরতে রাস্তার ধারে অপেক্ষা করছিলেন। এসময় একটি কয়লা বোঝাই লরি মেয়ে গার্গী চৌধুরীকে চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। মেয়ে হারানোর শোক ভুলতে পারেননি । চেয়েছিলেন মেয়ে যেন সকলের মধ্যে বেঁচে থাকেন।
নিজের স্কুলের দোতলায় দুটি ভবন নির্মাণ করেছেন। নাম দিয়েছেন মেয়ের নামে গার্গী ভবন। খরচ হয়েছে সাড়ে ৪ লক্ষ টাকা। পুরো টাকাই তিনি দিয়েছেন। মঙ্গলবার নিজের হাতে সেই ভবনের উদ্বোধন করতে এসে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। শিক্ষককে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়ে স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরা। ওই শিক্ষক এর ভূমিকায় খুশি এলাকার সর্বস্তরের মানুষ। তিনি যেভাবে তার প্রয়াত কন্যার নামে বিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের জন্য দুটি শ্রেণিকক্ষ তৈরি করে দিয়েছেন তা এলাকাবাসীর সারা জীবন মনে রাখবেন বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান।
আর ও পড়ুন হনুমানের আতঙ্কে ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু হল এক বৃদ্ধার
উল্লেখ্য, সন্তান হারানোর শোক ছিল । তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে স্কুলে ভবন গড়ে দিলেন শিক্ষক বাবা। দাসপুরের দুবরাজপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন সৌমেন্দ্র চৌধুরী। ডিসেম্বর মাসে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। ৩ বছর আগে কলেজ পড়ুয়া মেয়েকে নিয়ে বাস ধরতে রাস্তার ধারে অপেক্ষা করছিলেন। এসময় একটি কয়লা বোঝাই লরি মেয়ে গার্গী চৌধুরীকে চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। মেয়ে হারানোর শোক ভুলতে পারেননি । চেয়েছিলেন মেয়ে যেন সকলের মধ্যে বেঁচে থাকেন।
নিজের স্কুলের দোতলায় দুটি ভবন নির্মাণ করেছেন। নাম দিয়েছেন মেয়ের নামে গার্গী ভবন। খরচ হয়েছে সাড়ে ৪ লক্ষ টাকা। পুরো টাকাই তিনি দিয়েছেন। মঙ্গলবার নিজের হাতে সেই ভবনের উদ্বোধন করতে এসে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। শিক্ষককে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়ে স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরা। ওই শিক্ষক এর ভূমিকায় খুশি এলাকার সর্বস্তরের মানুষ। তিনি যেভাবে তার প্রয়াত কন্যার নামে বিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের জন্য দুটি শ্রেণিকক্ষ তৈরি করে দিয়েছেন তা এলাকাবাসীর সারা জীবন মনে রাখবেন বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান।