হঠাৎ করে মৎস্যজীবীদের জালে উঠল প্রচুর ইলিশ

হঠাৎ করে মৎস্যজীবীদের জালে উঠল প্রচুর ইলিশ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
মৎস্যজীবীদের

হঠাৎ করে মৎস্যজীবীদের জালে উঠল প্রচুর ইলিশ।  সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ইলিশের মরসুম শেষ। মরসুম পেরিয়ে হঠাৎ করে মৎস্যজীবীদের জালে উঠল প্রচুর ইলিশ। মঙ্গলবার থেকেই দক্ষিণ 24 পরগনার উপকূল তীরবর্তী এলাকার মৎস্যজীবির জালে ধারা পড়তে থাকে রুপোলী শস্য।

 

ইলিশ নিয়ে বেশ কিছু ট্রলার ফিরেছে কাকদ্বীপ, নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জ, রায়দিঘি, পাথরপ্রতিমা সহ ডায়মন্ড হারবারে বেশকিছু বন্দর গুলিতে । ইলিশের মরসুম চলার সময় তেমনভাবে আসা আনুক মাছ পাইনি মৎস্যজীবীরা । হঠাৎ করে ইলিশের দেখা পেয়ে উৎফুল্ল ও আনন্দিত হয়ে পড়েছে মৎস্যজীবীরা।মৎস্য দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইলিশের মূল মরসুম চলে ১৫ জুন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর। লক্ষাধিক টাকা খরচ করে এক একটি ট্রলার যায় সমুদ্রে।

 

এমনিতেই ইয়াসের ফলে বেশ কিছু ট্রলার ভেঙে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। সে সব সারাতে ট্রলার মালিকের প্রচুর খরচ হয়। এ দিকে, জালে ইলিশ তেমন ওঠেনি এবার। লোকসানের বহর কমাতে অনেক ট্রলার এই মরসুমে সমুদ্রে যায়নি। গত কয়েক বছর ধরেই চলছে এই পরিস্থিতি। অনেকে পেশা  বদলের কথাও ভাবতে শুরু করেছিলেন।তবে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ৩৫-৪০টি ট্রলার গভীর সমুদ্র থেকে প্রচুর ইলিশ নিয়ে ফিরেছে। তাতে আশার আলো দেখছেন মৎস্যজীবীরা।

 

কাকদ্বীপ মৎস্যজীবী ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন এর সম্পাদক সতীনাথ পাত্র বলেন , ‘‘৬৫-৭০ টন ইলিশ নিয়ে ট্রলারগুলি ঘাটে ফিরেছে। এক একটি ইলিশের ওজন ৫০০-৭০০ গ্রাম। ইলিশ মাছগুলি একটু লম্বাটে চেহারার। যার পাইকারি দর কিলো প্রতি ৫০০-৬০০ টাকার মধ্যে। তবে বর্ষার ইলিশের মতো স্বাদ হবে কিনা তা বলা যাচ্ছে না।’’

 

 

আর ও পড়ুন     লোকসভায় অবশেষে পাশ হয়ে গেল কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল

 

 

কাকদ্বীপের মৎস্যজীবী বুদ্ধদেব দাস বলেন, ইলিশ ধরার মরসুম শেষ কিন্তু গত মঙ্গলবার থেকে মৎস্যজীবির জালে ধরা পড়ছে ইলিশ। গভীর সমুদ্রে ও ইলিশের দেখা মিলেছে। এই বছর ইলিশের মরসুম আশা আনুক ইলিশ পাওয়া যায়নি ফলে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে আমাদের। কিন্তু এবারে ইলিশের যোগান সেই ক্ষতির ঘায়ে আংশিক হলেও মলমের প্রলেপ লাগাতে পারে।

 

ডায়মন্ড হারবার নগেন্দ্র বাজার মৎস্য আড়ৎতে আড়ৎ মালিক জয়ন্ত সরকার বলেন, হঠাৎ করে বেশ কয়েকদিন ধরেই মৎস্যজীবির জালে ধরা পড়ছে ইলিশ। ওজন প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রামের মধ্যে। বাজারমূল্য যাচ্ছে প্রায় ৫০০থেকে ৬০০ টাকা প্রতি কেজি। অসময়ে ইলিশ পোলাও মৎস্যজীবীদের এ বছর যে পরিমাণ ক্ষতি হয়েছিল সেই ক্ষতি কিছুটা হলেও ক্ষতি পূরণ হবে। ইতিমধ্যে অন্যান্য মৎস্যজীবীরা ইলিশ ধরার জন্য গভীর সমুদ্র পাড়ি দিয়েছে। শীতের মরসুমে ইলিশের স্বাদ পেতে চলেছে ভোজন রসিক বাঙালিরা।

 

উল্লেখ্য,   হঠাৎ করে মৎস্যজীবীদের জালে উঠল প্রচুর ইলিশ।  সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ইলিশের মরসুম শেষ। মরসুম পেরিয়ে হঠাৎ করে মৎস্যজীবীদের জালে উঠল প্রচুর ইলিশ। মঙ্গলবার থেকেই দক্ষিণ 24 পরগনার উপকূল তীরবর্তী এলাকার মৎস্যজীবির জালে ধারা পড়তে থাকে রুপোলী শস্য।

 

ইলিশ নিয়ে বেশ কিছু ট্রলার ফিরেছে কাকদ্বীপ, নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জ, রায়দিঘি, পাথরপ্রতিমা সহ ডায়মন্ড হারবারে বেশকিছু বন্দর গুলিতে । ইলিশের মরসুম চলার সময় তেমনভাবে আসা আনুক মাছ পাইনি মৎস্যজীবীরা । হঠাৎ করে ইলিশের দেখা পেয়ে উৎফুল্ল ও আনন্দিত হয়ে পড়েছে মৎস্যজীবীরা।মৎস্য দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইলিশের মূল মরসুম চলে ১৫ জুন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর। লক্ষাধিক টাকা খরচ করে এক একটি ট্রলার যায় সমুদ্রে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top