হরিদ্বার মিট নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি, প্রধান বিচারপতিকে নালিশ ৭৬ জন আইনজীবীর। মিটের নামে হরিদ্বারে গণহত্যায় প্ররোচনা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন আইনজীবীরা। তাতে স্বাক্ষর করেছেন একের পর এক নামী আইনজীবীরা। নরসিংহান্দ গ্রন্থে নাকি দাবি করা হয়েছে ২০৪৩ সালে ভারতে মুসলিম প্রধানমন্ত্রী হবে। ভারতে হিন্দুদের সংখ্যা কমে যাবে। প্রায় শেষ হয়ে যাবে ভারতের হিন্দুদের অস্তিত্ব। ভারতে মুসলিমদের আধিপত্য কায়েম হবে বলে দাবি করা হয়েছে সেই সভায়।
তাই হরিদ্বারে একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন হিন্দু ধর্মগুরুরা। তাঁরা মুসলিমদের হত্যা করার কথা বলেছেন। একের পর এক হিন্দু ধর্মের গুরুরা বলেছেন, ২০৪৩ সালে কোনও মুসলিমকে প্রধানমন্ত্রী হতে দেওয়া যাবে না। হরিদ্বার মিটে একের পর এক হিন্দু ধর্মীয় নেতারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে তোলার বার্তা দিয়েছেন। হিন্দুদের হাতে অস্ত্র রাখতে বলেছেন। কোনও ভাবেই দেশে মুসলিম প্রধানমন্ত্রী হতে দেওয়া যাবে না ভারতে। তার জন্য এখন থেকেই প্রস্তুত হতে হলেছেন তাঁরা। হিন্দু ধর্ম এবং হিন্দুদের অস্তিত্ব রক্ষায় তাঁদের হাতে অস্ত্র রাখার পরামর্শ দিয়েছেন হিন্দু ধর্মের নেতারা। দিল্লি বিজেপির মুখপত্রের উপস্থিতিতেই নাকি একের পর এক হিন্দু ধর্মীয় নেতা এই বার্তা দিয়েছেন।
আর ও পড়ুন এমন সেলিব্রিটি যারা ভুল করেও ২০২১- কে মনে রাখতে চাইবেন না
এক প্রকার মুসলিমদের বিরুদ্ধে জিহাদের বার্তা দিয়েছেন তাঁরা। তারপরেই অবস্য বিজেপি নেতা দাবি করেন, তিনি সেখানে আধঘণ্টা ছিলেন এবং তাঁর উপস্থিতিতে কোনও উস্কানিমূলক মন্তব্য করা হয়নি। কাজেই এই নিয়ে তাঁর আগে অথবা পরে কারা কী বলেছেন সেটা তাঁর জানার কথা নয়। তবে একাধিক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তারপরেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা দেশে। দিল্লির একাধিক আইনজীবী তার মধ্যে দুষ্মন্ত দাভে, প্রশান্ত ভূষণ, বীরেন্দ্র গ্রোভারের মত আইজীবীরা স্বাক্ষর করেছেন এই চিঠিতে। এই নিয়ে প্রধান বিচারপতিকে পদক্ষেপ করার কথা বলা হয়েছে সেই চিঠিতে।
উল্লেখ্য, হরিদ্বার মিট নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি, প্রধান বিচারপতিকে নালিশ ৭৬ জন আইনজীবীর। মিটের নামে হরিদ্বারে গণহত্যায় প্ররোচনা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন আইনজীবীরা। তাতে স্বাক্ষর করেছেন একের পর এক নামী আইনজীবীরা। নরসিংহান্দ গ্রন্থে নাকি দাবি করা হয়েছে ২০৪৩ সালে ভারতে মুসলিম প্রধানমন্ত্রী হবে। ভারতে হিন্দুদের সংখ্যা কমে যাবে। প্রায় শেষ হয়ে যাবে ভারতের হিন্দুদের অস্তিত্ব। ভারতে মুসলিমদের আধিপত্য কায়েম হবে বলে দাবি করা হয়েছে সেই সভায়। তাই হরিদ্বারে একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন হিন্দু ধর্মগুরুরা। তাঁরা মুসলিমদের হত্যা করার কথা বলেছেন। একের পর এক হিন্দু ধর্মের গুরুরা বলেছেন, ২০৪৩ সালে কোনও মুসলিমকে প্রধানমন্ত্রী হতে দেওয়া যাবে না।
হরিদ্বার মিটে একের পর এক হিন্দু ধর্মীয় নেতারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে তোলার বার্তা দিয়েছেন। হিন্দুদের হাতে অস্ত্র রাখতে বলেছেন। কোনও ভাবেই দেশে মুসলিম প্রধানমন্ত্রী হতে দেওয়া যাবে না ভারতে। তার জন্য এখন থেকেই প্রস্তুত হতে হলেছেন তাঁরা। হিন্দু ধর্ম এবং হিন্দুদের অস্তিত্ব রক্ষায় তাঁদের হাতে অস্ত্র রাখার পরামর্শ দিয়েছেন হিন্দু ধর্মের নেতারা। দিল্লি বিজেপির মুখপত্রের উপস্থিতিতেই নাকি একের পর এক হিন্দু ধর্মীয় নেতা এই বার্তা দিয়েছেন।