হরিয়ানা আন্ডা কারি তৈরি করে ফেলুন বাড়িতেই। অনেকের কাছেই ডিম হল একটা আবেগ। সেদ্ধ, পোচ, ভাজা, ঝোল, কারি যেভাবেই দেওয়া হোক না কেন সময় নষ্ট না করে সোজা চালান করে দেবে মুখে। পুষ্টির দিক দিয়েও ডিমের জুড়ি মেলা ভার। হোস্টেল-পিজি-মেস সব জায়গাতেই ডিম ভাতের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে মজার স্মৃতি। রাতদুপুরে ডিম খাওয়ার প্রতিযোগিতা সে কী আর ভোলা যায়! আর এই করোনার বাজারে রীতিমতো সুপারফুড ডিম। তাই আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি একটু ভিন্ন স্বাদের ডিম রেসিপি।
উপকরণ:
খোসা ছাড়ানো গোটা ডিম: ৪টি (সিদ্ধ করা)
কড়াইশুঁটি: ১ কাপ
পনির: ২০০ গ্রাম
পেঁয়াজ: ১টি (কুচনো)
টোম্যাটো: ২টি (পিউরি করা)
আদা-রসুন বাটা: ২ চা চামচ
কাঁচা লঙ্কা: ৩টি
ধনেগুঁড়ো: ২ চা চামচ
হলুদগুঁড়ো: ১/২ চা চামচ
লাল লঙ্কাগুঁড়ো: ১ চা চামচ
গরম মশলাগুঁড়ো: ১/২ চা চামচ
ধনেপাতা কুচি: ১/৪ কাপ
তেল: ২ টেবিল চামচ
নুন: স্বাদমতো
আর ও পড়ুন রোহিঙ্গাদের চুলের মুঠি ধরে ওপারে পাঠাতে হবে, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর
প্রণালী:
প্যানে ১ চা চামচ তেল গরম করে হাল্কা করে পনির ভেজে নিন। পনির বাদামি হয়ে গেলে আলাদা করে সরিয়ে রাখুন। এ বার একটি কড়াইতে বাকি তেলটা গরম করে তাতে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচালঙ্কা কুচি দিয়ে ভাজতে থাকুন। পেঁয়াজ বাদামি হয়ে গেলে আদা-রসুন বাটা দিয়ে মিনিট দুয়েক ভেজে টোম্যোটো পিউরি দিয়ে দিন। এ বার ভাল করে কষে নিন। একটু রং ধরলে ধনেগুঁড়ো, হলুদগুঁড়ো, লাল লঙ্কাগুঁড়ো ও নুন দিয়ে ভাল করে নাড়তে থাকুন। এর পরে ১ ১/২ কাপ গরম জল ও কড়াইশুঁটি দিয়ে কিছুক্ষণ রান্না হতে দিন। আঁচ হাল্কা রাখুন। মিনিট দশেক পরে কারিটি তৈরি হয়ে গেলে পনির ও সিদ্ধ করে রাখা ডিমগুলি দিয়ে আরও মিনিট তিনেক হাল্কা আঁচে রাখুন। এর পরে ধনেপাতা কুচি ও গরম মশলা মিশিয়ে আঁচ বন্ধ করে মিনিট দশেক রাখুন। তার পরে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
উল্লেখ্য, হরিয়ানা আন্ডা কারি তৈরি করে ফেলুন বাড়িতেই। অনেকের কাছেই ডিম হল একটা আবেগ। সেদ্ধ, পোচ, ভাজা, ঝোল, কারি যেভাবেই দেওয়া হোক না কেন সময় নষ্ট না করে সোজা চালান করে দেবে মুখে। পুষ্টির দিক দিয়েও ডিমের জুড়ি মেলা ভার। হোস্টেল-পিজি-মেস সব জায়গাতেই ডিম ভাতের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে মজার স্মৃতি। রাতদুপুরে ডিম খাওয়ার প্রতিযোগিতা সে কী আর ভোলা যায়! আর এই করোনার বাজারে রীতিমতো সুপারফুড ডিম। তাই আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি একটু ভিন্ন স্বাদের ডিম রেসিপি।