করোনার দাপটে হরিয়ানা সরকার পাঁচ জেলায় সিনেমা হল বন্ধ করলো । প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দেশের কোভিড সংক্রমণ। ওমিক্রন এবং ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ফের তার দৌরাত্ম্য দেখাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে ফের কোঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করতে শুরু করেছে রাজ্যগুলো। হরিয়ানা সরকার যেমন পাঁচ জেলায় সিনেমা হল, স্পোর্টিং কমপ্লেক্স বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল। বহুদিন ধরে বন্ধ থাকার পর চালু হয়েছিল সিনেমা হল, ঞ্জিম, স্পোর্টিং কমপ্লেক্সগুলো। হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছিলেন সাধারণ মানুষ।
কিন্তু সুখ বেশিদিন স্থায়ী হল না। গুরগাঁও, ফরিদাবাদ, আম্বালা, পঞ্চকুল্লা এবং সোনিপতে বন্ধ হল প্রেক্ষাগৃহ এবং খেলাধুলোর জায়গা। সঙ্গে বন্ধ হচ্ছে সুইমিং পুলও। সেই সঙ্গে শপিং মলগুলিকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বার এবং রেস্তোরাঁগুলোতে ৫০ শতাংশ বসার আয়োজন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই পাঁচ জেলায় সরকারি এবং বেসরকারি অফিসে ৫০ শতাংশ কর্মীর উপস্থিতির নিয়ম করা হয়েছে। তবে জরুরি এবং অত্যাবশ্যকীয় কর্মক্ষেত্রে অবশ্য ছাড় আছে। প্রসঙ্গত, হরিয়ানা সরকার রাত ১১টা থেকে ৫টা পর্যন্ত রাতের কার্ফু আগেই জারি করে দিয়েছিল।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ২৭ হাজার ৫৫৩ জন। শনিবার তা ছিল ২২ হাজার ৭৭৫। শনিবারের চেয়ে সংক্রমণ বেড়েছে ২১ শতাংশ। তবে দৈনিক মৃত্যু আগের দিনের চেয়ে কিছুটা কমেছে। শনিবারের পরিসংখ্যান জানিয়েছিল গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতের সংখ্যা ৪০৬, রবিবার তা ২৮৪।
আর ও পড়ুন শীতের দাপট শুরু হয়েছে বাংলায়, কমবে আরও তাপমাত্রা
উল্লেখ্য, প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দেশের কোভিড সংক্রমণ। ওমিক্রন এবং ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ফের তার দৌরাত্ম্য দেখাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে ফের কোঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করতে শুরু করেছে রাজ্যগুলো। হরিয়ানা সরকার যেমন পাঁচ জেলায় সিনেমা হল, স্পোর্টিং কমপ্লেক্স বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল। বহুদিন ধরে বন্ধ থাকার পর চালু হয়েছিল সিনেমা হল, ঞ্জিম, স্পোর্টিং কমপ্লেক্সগুলো। হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছিলেন সাধারণ মানুষ।কিন্তু সুখ বেশিদিন স্থায়ী হল না।
গুরগাঁও, ফরিদাবাদ, আম্বালা, পঞ্চকুল্লা এবং সোনিপতে বন্ধ হল প্রেক্ষাগৃহ এবং খেলাধুলোর জায়গা। সঙ্গে বন্ধ হচ্ছে সুইমিং পুলও। সেই সঙ্গে শপিং মলগুলিকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বার এবং রেস্তোরাঁগুলোতে ৫০ শতাংশ বসার আয়োজন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই পাঁচ জেলায় সরকারি এবং বেসরকারি অফিসে ৫০ শতাংশ কর্মীর উপস্থিতির নিয়ম করা হয়েছে। তবে জরুরি এবং অত্যাবশ্যকীয় কর্মক্ষেত্রে অবশ্য ছাড় আছে। প্রসঙ্গত, হরিয়ানা সরকার রাত ১১টা থেকে ৫টা পর্যন্ত রাতের কার্ফু আগেই জারি করে দিয়েছিল।