আমাকে ভয় পেয়ে ভুল কথা বলছে বিজেপি, বললেন ফিরহাদ হাকিম । প্রচারে বেড়িয়ে বিজেপিকে তীব্র কটাক্ষ ফিরহাদ হাকিমের। বুধবারই ভবানীপুরের উপ-নির্বাচনের নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে তাকে সরিয়ে দিতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয় গেরুয়া শিবির। বুধবারই ফিরহাদের বিরুদ্ধে রিগিং ও গুন্ডামির অভিযোগ তোলেন হুগলীর বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়।
যদিও একে খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছেন না ফিরহাদ, বৃহষ্পতিবার মমতা বন্দ্পাধ্যায়ের সমর্থনে সকাল ৯ টায় প্রচারে বের হন রাজ্যের পরিবহণ ও আবাসন মন্ত্রী। চেতলা হাট রোডের বাড়ি বাড়ি যান তিনি। সেখানেই তিনি বলেন, ” আসলে ফিরহাদ হাকিমকে ভয় পাচ্ছে বিজেপি। আসলে ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে এত মানুষ, এত জনসংযোগ, তাই দেখে ওরা ভয় পাচ্ছে।”
আর ও পড়ুন মৃত ব্যক্তির একাউন্টেও ঢুকেছে বন্যা ত্রানের টাকা! গ্রেফতার এক
এই কেন্দ্রের উপ-নির্বাচনে ইতিমধ্যে তৃণমূলে সুপ্রিমোকে রেকর্ড মার্জিনে জেতাতে কোমড় বেধে নেমেছে ফিরহাদ, বা মমতা ব্ন্দপাধ্যায়ের আদরের ববি। তৃণমূলের অভিযোগ, ফিরহাদের প্রচারের ঝড়ে এটে উঠতে পারছে না গেরুয়া শিবির, সেকথা মাথায় রেখেই নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে তাকে সরাতে সক্রিয় বিজেপি। তবে তা নিয়েও খুব একটা চিন্তিত নন কলকাতা পুরসভার প্রশাসক।
তার বক্তব্য,” আমাকে সরালেও ওরা ভুলে যাচ্ছে এখানকার প্রার্থীর নাম মমতা ব্যানার্জি। এই নামটাই যথেষ্ট।” পাশাপাশি বিজেপিকে কটাক্ষ করে ফিরহাদ বলেন,” মজার কথা আমাকে যারা চেনে তারা জানে আমি খুব ভীতু, কোনও ঝামেলায় থাকি না। আর ওরা আমার সেই চরিত্রটাই বদলে আমাকে গুন্ডা বলে দেখাতে চাইছে। তাতে লাভ হবে না।
এখানে বিজেপির পক্ষে কোনও ভোটই পড়বে না।” পাশাপাশি এই উপ-নির্বাচনে মমতা বন্দ্পাধ্যায় রেকর্ড ভোটে জিতবেন বলেও দাবী ফিরহাদ হাকিমের।
উল্লেখ্য, হষ্পতিবার মমতা বন্দ্পাধ্যায়ের সমর্থনে সকাল ৯ টায় প্রচারে বের হন রাজ্যের পরিবহণ ও আবাসন মন্ত্রী। চেতলা হাট রোডের বাড়ি বাড়ি যান তিনি। সেখানেই তিনি বলেন, ” আসলে ফিরহাদ হাকিমকে ভয় পাচ্ছে বিজেপি। আসলে ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে এত মানুষ, এত জনসংযোগ, তাই দেখে ওরা ভয় পাচ্ছে।” এই কেন্দ্রের উপ-নির্বাচনে ইতিমধ্যে তৃণমূলে সুপ্রিমোকে রেকর্ড মার্জিনে জেতাতে কোমড় বেধে নেমেছে ফিরহাদ, বা মমতা ব্ন্দপাধ্যায়ের আদরের ববি।
হাকিম তৃণমূলের অভিযোগ, ফিরহাদের প্রচারের ঝড়ে এটে উঠতে পারছে না গেরুয়া শিবির, সেকথা মাথায় রেখেই নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে তাকে সরাতে সক্রিয় বিজেপি। তবে তা নিয়েও খুব একটা চিন্তিত নন কলকাতা পুরসভার প্রশাসক।