Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
Habra Hospital ghost panic. ghost see at every night

হাবড়া হাসপাতাল ভুতের আতঙ্ক। রাত হলেই দেখা মেলে তেনাদের

হাবড়া হাসপাতাল ভুতের আতঙ্ক। রাত হলেই দেখা মেলে তেনাদের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
হাবড়া

হাবড়া হাসপাতাল ভুতের আতঙ্ক। রাত হলেই দেখা মেলে তেনাদের। হাবড়া  হাসপাতাল ভুতের হানা। রাত হলেই মাছের আঁশটে গন্ধ। দেখা যায় সাদা শাড়ি পরা এক মহিলাকে। বিকট হাসি। এরপরে অশরীরী আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে  এলাকাবাসি থেকে অ্যাম্বুলেন্স চালকদের মধ্যে। যদিও এই বিষয় পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের দাবি, “আদৌ কোনও অশরীরী কিংবা ভূত নয়। বাথরুমের ঠিক পাশে মর্গ রয়েছে। সেখানে কোনও দেহে পচন ধরে বিকট গন্ধ আসতে পারে।

 

সেই থেকে ভয় পেয়েছেন তাঁরা। । এখন এই সব আতঙ্ক ছড়ালে নতুন করে সমস্যা হতে পারে। বিরাট অংশের মানুষ এই হাসপাতালে উপর নির্ভরশীল। পুরো বিষয়টা দেখার ভুলেই সম্ভবত হয়েছে। আজকের দিনে অশরীরী বলে কিছু হয় না। বিজ্ঞান এসব বিশ্বাস করে না। মানুষর যাতে কুসংস্কারচ্ছন্ন না হয় এটা আমরা আবেদন জানাব। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে আমরা অবশ্যই ওই এলাকায় যাবো।”

 

রাত হলেই মাছের আঁশটে গন্ধ।সেই গন্ধের সন্ধান করতে গিয়ে দেখেন সাদা শাড়ি পরা এক মহিলা। বিকট হাসি। এই বিষয় এক চালক বলেন,  “কয়েকদিন আগে রাতের বেলায় তিনি গাড়ি ধোয়াচ্ছিলেন। সেই সময়ে বিকট গন্ধ পান তিনি। প্রথমে ভেবেছিলেন মর্গ থেকে গন্ধ আসছে। কিন্তু বাথরুমের কাছে যেতেই দেখেন। শাড়ি পরা এক মহিলা পা দোলাচ্ছেন। সঙ্গে বিকট হাসি।

 

আর ও  পড়ুন    রাতভর টানা বৃষ্টিতে জলে ভাসছে শহর কলকাতা, একই ছবি জেলায় জেলায়

 

ভয় পেয়ে ওই চালক বাকিদের ডাকেন। বাকিরা আসার পরেই সেই মহিলা গায়েব হয়ে যান।” দু দিন আগে এক ব্যক্তি রাতের বেলায় ওই চত্বরে যান শৌচকর্ম করতে। তিনিও একই দৃশ্য দেখেন বলে দাবি। এর পরেই স্থানীয় অ্যাম্বুলেন্স চালকদের ডেকে আনেন তিনি। দুজন চালকও বিষয়টি দেখতে পান। এরপরে অশরীরী আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে তাঁদের মধ্যে। চালকদের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে মনসা পুজো করা হত এখানে। যা মাঝে কয়েক বছর বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এখন ফের তা চালু হয়েছে।’

 

এই নিয়ে হাসপাতাল সুপার বিবেকানন্দ বিশ্বাস বলেন, পুজোর ব্যাপারে আমার কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি।” “এই ধরনের ঘটনা তাঁর জানাও নেই। আর যাঁরা পুজো অর্চনা করছে তাঁদের মানসিক সমস্যা আছে, চিকিৎসার প্রয়োজন।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top