হাসপাতালের উন্নতিতে পাঁচ লক্ষ টাকার চেক ও শষ্যা প্রদান। পিজি হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রাক্তন প্রধান তথা পশ্চিমঙ্গের সুনামধন্য চিকিৎসক ও অধ্যাপক তারক নাথ ঘোষ সোমবার,হরিপাল শ্রমজীবী হাসপাতালের নির্মাণ কার্যে সহযোগিতা করার জন্য পাঁচ লক্ষ টাকার চেক প্রদান করলেন।এদিন বেলুড় শ্রমজীবী স্বাস্থ্য প্রকল্প সমিতির সম্পাদক ও চিকিৎসক অনিল সাহার হাতে তুলে দেন।
এই অর্থ তুলে দেন ওনার চিকিৎসক দিদি ডক্টর রমা ঘোষের স্মৃতি রক্ষার্থে।একই সঙ্গে ওনার সহধর্মিণী শ্রীমতী রমা ঘোষ হরিপাল শ্রমজীবী হাসপাতালে দুটি শয্যা দান করেন।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বেলুড় শ্রমজীবী স্বাস্থ্য প্রকল্প সমিতির সহসম্পাদক গৌতম সরকার, হরিপাল শ্রমজীবী হাসপাতালের সম্পাদক সন্দীপন চ্যাটার্জি, সহ অন্যান্যরা। চেক দিয়ে বিশিষ্ট চিকিৎসক বলেন, পাঁচগাছিয়ার পাশের গ্রাম গোপীনাথপুরে আমার জন্ম, আমার পাশের গ্রামেই এমন একটা উদ্যোগ গড়ে উঠছে, যা আমাকেও গর্বিত করেছে।
এই উদ্যোগের পাশে দাঁড়াতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।” সহধর্মিণী শ্রীমতী রমা ঘোষ হরিপাল শ্রমজীবী হাসপাতালে দুটি শয্যা দান করে বলেন, এখানে শ্রমজীবী মানুষ ন্যায্য মূল্যে চিকিৎসা পাবেন, আমার সামান্য অর্থ যদি তাতে কাজে লাগে, তারচেয়ে ভাল আর কিইবা হতে পারে। প্রসঙ্গত ,হাসপাতালের ভবন নির্মাণের কাজ চলছে জোর কদমে। পাশাপাশি সপ্তাহে সাতদিনই চলছে বহির্বিভাগের কাজ।গ্রামীণ মানুষ চিকিৎসা পাচ্ছেন, চিকৎসকের পরামর্শ পাচ্ছেন প্রতিদিন মাত্র ১১টাকার বিনিময়ে।যাঁরা তা দিতে পারছেন না,তাঁদের সেটাও নেওয়া হয় না।
আরও পড়ুন – জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু ইকুয়েডরের
উল্লেখ্য, পিজি হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রাক্তন প্রধান তথা পশ্চিমঙ্গের সুনামধন্য চিকিৎসক ও অধ্যাপক তারক নাথ ঘোষ সোমবার,হরিপাল শ্রমজীবী হাসপাতালের নির্মাণ কার্যে সহযোগিতা করার জন্য পাঁচ লক্ষ টাকার চেক প্রদান করলেন।এদিন বেলুড় শ্রমজীবী স্বাস্থ্য প্রকল্প সমিতির সম্পাদক ও চিকিৎসক অনিল সাহার হাতে তুলে দেন।এই অর্থ তুলে দেন ওনার চিকিৎসক দিদি ডক্টর রমা ঘোষের স্মৃতি রক্ষার্থে।একই সঙ্গে ওনার সহধর্মিণী শ্রীমতী রমা ঘোষ হরিপাল শ্রমজীবী হাসপাতালে দুটি শয্যা দান করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বেলুড় শ্রমজীবী স্বাস্থ্য প্রকল্প সমিতির সহসম্পাদক গৌতম সরকার, হরিপাল শ্রমজীবী হাসপাতালের সম্পাদক সন্দীপন চ্যাটার্জি, সহ অন্যান্যরা। চেক দিয়ে বিশিষ্ট চিকিৎসক বলেন, পাঁচগাছিয়ার পাশের গ্রাম গোপীনাথপুরে আমার জন্ম, আমার পাশের গ্রামেই এমন একটা উদ্যোগ গড়ে উঠছে, যা আমাকেও গর্বিত করেছে। এই উদ্যোগের পাশে দাঁড়াতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।”