সীমান্ত থেকে চীন সেনা না সরালে ভারতও সেনা সরাবে না, হুঁশিয়ারি দিলেন সেনা প্রধান । ভারত চীন সীমান্ত সংঘাতের আবহ ফের বাড়তে শুরু করেছে। পূর্ব লাদাখের কাছে প্রকৃত সীমান্ত রেখা থেকে সেনা সরানো নিয়ে চীনের সঙ্গে ভারতের বাদানবাদ লেগেই রয়েছে। ভারতের তরফ থেকে বার বার উদ্যোগ নেওয়া হলেও সেনা সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনও রকম ইচ্ছে বা উদ্যোগ দেখায়নি বেজিং। ফলে এবার কড়া অবস্থান নিচ্ছে ভারতও।
ভারতীয় সেনাপ্রধান এমএম নারাভনে জানিয়ে দিয়েছেন, ভারত চীনের লাদাখ সীমান্ত থেকে যদি আগে চীন সেনা না সরায় তবে ভারতও সরাবে না। দফায় দফায় এই একই বিষয় নিয়ে দুই দেশের বিভিন্ন মহলে বৈঠক হয়েছে। বেজিংয়ের তরফে মুখে শান্তিপ্রক্রিয়ার বুলি আওড়ানো হলেও দেখা গেছে, সীমান্তে লাল ফৌজ শুধু তৎপরই নয়, বরং শক্তিবৃদ্ধি করেই চলেছে।
সম্প্রতি অরুণাচল সীমান্ত দিয়ে প্রায় ২০০ চীনা সেনা ভারত ভূখণ্ডে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছিলো বলে ভারতের অভিযোগ। ভারতীয় জওয়ানরা সেই অনুপ্রবেশ রুখে দেওয়ায় সুবিধে করতে পারেনি তারা। প্রকৃত সীমান্ত রেখার কাছে একের পর এক নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছে পিপলস লিবারেশন আর্মি বা পিএলএ। এসব দেখে প্রবল ক্ষুব্ধ সেনাপ্রধান নারাভনে।
আর ও পড়ুন পুজোর মরসুমে ব্যাঙ্কের ছুটির লিস্ট দেখে নিন
তিনি বলছেন, “পিএলএ যে ভাবে তাদের দিকে নির্মাণকাজ চালাচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে, ওরা ওখানেই স্থায়ীভাবে থাকার বন্দোবস্ত করছে। ওরা যদি এরকম ভাবনাচিন্তা করে, তা হলে থেমে থাকব না আমরাও। আমাদের সেনাও একই রকম ব্যবস্থা করবে। ভারতের সেনাও সীমান্ত থেকে সরবে না। ফলে ভারত চীন সীমান্ত সমস্যা ফের জটিল হতে চলেছে বলে সংশ্লিষ্ট মহলের ধারণা।
উল্লেখ্য, ভারত চীন সীমান্ত সংঘাতের আবহ ফের বাড়তে শুরু করেছে। পূর্ব লাদাখের কাছে প্রকৃত সীমান্ত রেখা থেকে সেনা সরানো নিয়ে চীনের সঙ্গে ভারতের বাদানবাদ লেগেই রয়েছে। ভারতের তরফ থেকে বার বার উদ্যোগ নেওয়া হলেও সেনা সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনও রকম ইচ্ছে বা উদ্যোগ দেখায়নি বেজিং।
ফলে এবার কড়া অবস্থান নিচ্ছে ভারতও। ভারতীয় সেনাপ্রধান এমএম নারাভনে জানিয়ে দিয়েছেন, ভারত চীনের লাদাখ সীমান্ত থেকে যদি আগে চীন সেনা না সরায় তবে ভারতও সরাবে না। দফায় দফায় এই একই বিষয় নিয়ে দুই দেশের বিভিন্ন মহলে বৈঠক হয়েছে।
বেজিংয়ের তরফে মুখে শান্তিপ্রক্রিয়ার বুলি আওড়ানো হলেও দেখা গেছে, সীমান্তে লাল ফৌজ শুধু তৎপরই নয়, বরং শক্তিবৃদ্ধি করেই চলেছে।