হুগলি জেলা থেকে গ্রেফতার এক ভুয়ো চিকিৎসক। জানা গিয়েছে, তারকেশ্বরের সন্তোষপুর গ্রাম পঞ্চায়েত গৌরীবাটি এলাকা থেকে ওই ভুয়ো চিকিৎসককে গ্রেফতার করেছে তারকেশ্বর থানার পুলিশ। ধৃতের নাম হারাধন সামন্ত।স্থানীয় মানুষ এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল ডেন্টাল কাউন্সিলের অভিযোগ পাওয়ার পর, বৃহস্পতিবার রাতে ওই চিকিৎসকের চেম্বারে হানা দেয় পুলিশ। অভিযুক্ত চিকিৎসক কোনও রেজিস্ট্রেশন নম্বর বা কোনও শংসাপত্র দেখাতে পারেননি। এর পরই পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে,দন্ত চিকিৎসক হিসাবে বছর তিনেক ধরে চেম্বার চালাতেন ওই ভুয়ো চিকিৎসক। দন্ত চিকিতসার পাশাপাশি সাধারণ চিকিতসাও করতেন তিনি। এমনটাই অভিযোগ। দাঁতের চিকিৎসার সব রকম সরঞ্জাম তাঁর চেম্বারে মজুত রয়েছে। বহু মানুষ তাঁর কাছে চিকিৎসাও করিয়েছিলেন।সম্প্রতি বেশ কয়েক জন তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান।
আর ও পড়ুন করোনা বিধির ক্ষেত্রে কি কি ছাড় দিলো রাজ্য সরকার? জেনে নিন
পাশাপাশি ডেন্টাল কাউন্সিল থেকেও অভিযোগ করেছিল। এর পরেই পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করেছে। ধৃত চিকিৎসক জানিয়েছেন, তাঁর ওষুধের দোকান আছে। তবে এলাকায় তিনি হাতুড়ে চিকিৎসক হিসাবে তিনি কাজ করতেন।
উল্লেখ্য, হুগলি জেলা থেকে গ্রেফতার এক ভুয়ো চিকিৎসক। জানা গিয়েছে, তারকেশ্বরের সন্তোষপুর গ্রাম পঞ্চায়েত গৌরীবাটি এলাকা থেকে ওই ভুয়ো চিকিৎসককে গ্রেফতার করেছে তারকেশ্বর থানার পুলিশ। ধৃতের নাম হারাধন সামন্ত।স্থানীয় মানুষ এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল ডেন্টাল কাউন্সিলের অভিযোগ পাওয়ার পর, বৃহস্পতিবার রাতে ওই চিকিৎসকের চেম্বারে হানা দেয় পুলিশ।
অভিযুক্ত চিকিৎসক কোনও রেজিস্ট্রেশন নম্বর বা কোনও শংসাপত্র দেখাতে পারেননি। এর পরই পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে,দন্ত চিকিৎসক হিসাবে বছর তিনেক ধরে চেম্বার চালাতেন ওই ভুয়ো চিকিৎসক। দন্ত চিকিতসার পাশাপাশি সাধারণ চিকিতসাও করতেন তিনি। এমনটাই অভিযোগ। দাঁতের চিকিৎসার সব রকম সরঞ্জাম তাঁর চেম্বারে মজুত রয়েছে। বহু মানুষ তাঁর কাছে চিকিৎসাও করিয়েছিলেন।সম্প্রতি বেশ কয়েক জন তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান।