নিজের ফ্ল্যাট থেকে নোয়াপাড়া থানার হোমগার্ড ঊমা দাস হালদারের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার

নিজের ফ্ল্যাট থেকে নোয়াপাড়া থানার হোমগার্ড ঊমা দাস হালদারের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

নিজের ফ্ল্যাট থেকে নোয়াপাড়া থানার হোমগার্ড ঊমা দাস হালদারের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য গারুলিয়ায়। জানা গিয়েছে সোমবার গাড়ুলিয়া মেন রোডের পিনকল মোড়ের একটি আবাসন থেকে উদ্ধার করা হয় এই মহিলা হোমগার্ডের ঝুলন্ত মৃতদেহ। যদিও পরিবারের লোকের অভিযোগ তাদের জামাই তাদের মেয়েকে রোজ মারধর করতো। তারপরই তাকে আত্মহত্যার পথে ঠেলে দিয়েছে। উমা দাস হালদার নোয়াপাড়া থানার হোমগার্ডে কর্মরত ছিলেন। সোমবার সকালে ডিউটি যোগ না দেওয়ায় সন্দেহ হয় তার সহকর্মীদের।

 

বেশ কয়েকবার ফোন করা হলেও তার কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি। এরপর পরিবারের লোকজনকে খবর দেয় তার সহকর্মীরা। পরিবারের থেকেও বেশ কয়েকবার ফোন করা হলে তারাও পাইনি কোনো উত্তর। ফলে সন্দেহ হয় পরিবারের। তারপর এদিন সন্ধ্যের পর নোয়াপাড়া থানার পুলিশের সহযোগিতায় ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ঊমার মৃতদেহ। পরিবারের অভিযোগ বিয়ের পর থেকেই ঊমার উপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালাত তার স্বামী সৌমেন কুমার মন্ডল। দোষীর কঠোর শাস্তির দাবিতে পুলিশের দ্বারস্থ মৃতার পরিবার।

আরও পড়ুন – তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতে দুর্নীতি,বিক্ষোভে সামিল বাম

উল্লেখ্য, নিজের ফ্ল্যাট থেকে নোয়াপাড়া থানার হোমগার্ড ঊমা দাস হালদারের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য গারুলিয়ায়। জানা গিয়েছে সোমবার গাড়ুলিয়া মেন রোডের পিনকল মোড়ের একটি আবাসন থেকে উদ্ধার করা হয় এই মহিলা হোমগার্ডের ঝুলন্ত মৃতদেহ। যদিও পরিবারের লোকের অভিযোগ তাদের জামাই তাদের মেয়েকে রোজ মারধর করতো। তারপরই তাকে আত্মহত্যার পথে ঠেলে দিয়েছে। উমা দাস হালদার নোয়াপাড়া থানার হোমগার্ডে কর্মরত ছিলেন।

 

সোমবার সকালে ডিউটি যোগ না দেওয়ায় সন্দেহ হয় তার সহকর্মীদের। বেশ কয়েকবার ফোন করা হলেও তার কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি। এরপর পরিবারের লোকজনকে খবর দেয় তার সহকর্মীরা। পরিবারের থেকেও বেশ কয়েকবার ফোন করা হলে তারাও পাইনি কোনো উত্তর। ফলে সন্দেহ হয় পরিবারের। তারপর এদিন সন্ধ্যের পর নোয়াপাড়া থানার পুলিশের সহযোগিতায় ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ঊমার মৃতদেহ। পরিবারের অভিযোগ বিয়ের পর থেকেই ঊমার উপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালাত তার স্বামী সৌমেন কুমার মন্ডল। দোষীর কঠোর শাস্তির দাবিতে পুলিশের দ্বারস্থ মৃতার পরিবার।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top