হোমের আবাসিকদের নিয়ে পূজো পরিক্রমায় জেলা প্রশাসন। বাড়ির থেকে বের করে দেওয়ার পরেও সারা বছর ঘরবন্দি হয়ে থাকতে হয় ওদের। কোনো কোনো ছেলে মেয়েকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে বাড়ির লোকেরা, কেউবা আবার পাচার চক্রের খপ্পরে পরে পাচার হয়ে গিয়েছিলেন, কেউবা আবার কোনো দুর্ঘটনায় সকলকে হারিয়েছে। তাদের কোন ভাবে পুলিশ-প্রশাসন উদ্ধার করে সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার জন্য হোমে রেখেন আদালতের নির্দেশে। সেই সমস্ত ছেলে মেয়েদেরকে নিয়ে পুজোতে একটু আনন্দ দিতে উদ্যোগ গ্রহন করলো ‘অনুভব হোম’।
এদিন জেলা পুলিশের দেওয়া একটি পুলিশ বাসে করে হোমের ৪৩ জন আবাসিককে সঙ্গে নিয়ে ধূপগুড়ির বিভিন্ন পূজা মন্ডপ ঘোরায় জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসনের সাহায্যে মন্ডপ দর্শন এবং ঠাকুর দর্শনের উদ্যোগ নিল অনুভব হোম। জলপাইগুড়ি পুলিশ সুপার এবং জেলা শাসকের সহযোগিতায় এদিন ৬ বছর থেকে ১৮ বছর বয়সী পর্যন্ত ছেলে মেয়েদেরকে নিয়ে ধুপগুড়ি বিভিন্ন পূজা মন্ডপ ঘুরিয়ে দেখানো হয় জেলা প্রশাসনের তরফে। ঘরবন্দি জায়গা থেকে বের হয়ে বিভিন্ন ঠাকুর দর্শন করতে পারায় রীতিমত খুশি হোমের আবাসিকরা।
আরও পড়ুন – চোপড়ার শীতল গছে বন কালি পূজা উপলক্ষে জমে উঠেছে গানের আসর
উল্লেখ্য, বাড়ির থেকে বের করে দেওয়ার পরেও সারা বছর ঘরবন্দি হয়ে থাকতে হয় ওদের। কোনো কোনো ছেলে মেয়েকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে বাড়ির লোকেরা, কেউবা আবার পাচার চক্রের খপ্পরে পরে পাচার হয়ে গিয়েছিলেন, কেউবা আবার কোনো দুর্ঘটনায় সকলকে হারিয়েছে। তাদের কোন ভাবে পুলিশ-প্রশাসন উদ্ধার করে সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার জন্য হোমে রেখেন আদালতের নির্দেশে। সেই সমস্ত ছেলে মেয়েদেরকে নিয়ে পুজোতে একটু আনন্দ দিতে উদ্যোগ গ্রহন করলো ‘অনুভব হোম’।
এদিন জেলা পুলিশের দেওয়া একটি পুলিশ বাসে করে হোমের ৪৩ জন আবাসিককে সঙ্গে নিয়ে ধূপগুড়ির বিভিন্ন পূজা মন্ডপ ঘোরায় জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসনের সাহায্যে মন্ডপ দর্শন এবং ঠাকুর দর্শনের উদ্যোগ নিল অনুভব হোম। জলপাইগুড়ি পুলিশ সুপার এবং জেলা শাসকের সহযোগিতায় এদিন ৬ বছর থেকে ১৮ বছর বয়সী পর্যন্ত ছেলে মেয়েদেরকে নিয়ে ধুপগুড়ি বিভিন্ন পূজা মন্ডপ ঘুরিয়ে দেখানো হয় জেলা প্রশাসনের তরফে। ঘরবন্দি জায়গা থেকে বের হয়ে বিভিন্ন ঠাকুর দর্শন করতে পারায় রীতিমত খুশি হোমের আবাসিকরা।