৩কোটি ১৮ লক্ষ টাকায় নির্মিত হচ্ছে পাকা রাস্তা । অবশেষে কয়েক দশকের পর পূরণ হল এলাকাবাসীদের রাস্তার সমস্যা। একেবারে পাকা হচ্ছে এলাকার মূল রাস্তা। রাস্তা নির্মাণের কাজও প্রায় শেষের দিকে। রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।মালদহের চাঁচল-১নং ব্লকের অলিহোন্ডা গ্রাম পঞ্চায়েত।
এই গ্রাম পঞ্চায়েতের দেশিয়াপাড়া থেকে কলিগ্রাম পঞ্চায়েতের চণ্ডীগাছি হাটখোলা পর্যন্ত পিচ রাস্তা নির্মাণ শেষ পর্যায়ে। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের বরাদ্দকৃত ৩কোটি ১৮ লক্ষ টাকায় নির্মিত হচ্ছে পিচের রাস্তা। পাকা রাস্তা পেয়ে বেজায় খুশি এলাকাবাসীরা।
উল্লেখ্য, এই রাস্তা দিয়ে কলিগ্রাম, অলিহোন্ডা, মকদমপুর ও ভগবানপুর পঞ্চায়েত এলাকার হাজারো মানুষ যাতায়াত করেন। রাস্তা পাকা না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়ত এলাকাবাসীরা। সামান্য বৃষ্টি হলে রাস্তা কর্দমাক্ত হয়ে পড়ত।চলাচলে অযোগ্য হয়ে পড়ত রাস্তাটি।
ওই রাস্তা দিয়ে থাহাঘাটি হাইমাদ্রাসা সহ কয়েকটি প্রাইমারী স্কুল ও শিশু আলয় রয়েছে।ছাত্র-ছাত্রীদের আগে অসুবিধা হলেও আপাতত নির্বিঘ্নে চলাচল করছে। ওই এলাকার মানুষ বেশিরভাগ কৃষিজীবী। জীবিকা নির্বাহের জন্য রাস্তা দিয়ে দ্রুত গন্তব্য পৌঁছানো যেত না। অবশেষে সেই সমস্যার সমাধান হওয়ায় উচ্ছ্বসিত স্থানীয় মানুষজন।
আরও পড়ুন – শিলিগুড়িতে ভাইফোটার বাজারে শাকসবজি ,মাছ মাংসের অগ্নিমূল্য
উল্লেখ্য, অবশেষে কয়েক দশকের পর পূরণ হল এলাকাবাসীদের রাস্তার সমস্যা। একেবারে পাকা হচ্ছে এলাকার মূল রাস্তা। রাস্তা নির্মাণের কাজও প্রায় শেষের দিকে। রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।মালদহের চাঁচল-১নং ব্লকের অলিহোন্ডা গ্রাম পঞ্চায়েত। এই গ্রাম পঞ্চায়েতের দেশিয়াপাড়া থেকে কলিগ্রাম পঞ্চায়েতের চণ্ডীগাছি হাটখোলা পর্যন্ত পিচ রাস্তা নির্মাণ শেষ পর্যায়ে। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের বরাদ্দকৃত ৩কোটি ১৮ লক্ষ টাকায় নির্মিত হচ্ছে পিচের রাস্তা।
পাকা রাস্তা পেয়ে বেজায় খুশি এলাকাবাসীরা।উল্লেখ্য, এই রাস্তা দিয়ে কলিগ্রাম, অলিহোন্ডা, মকদমপুর ও ভগবানপুর পঞ্চায়েত এলাকার হাজারো মানুষ যাতায়াত করেন। রাস্তা পাকা না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়ত এলাকাবাসীরা। সামান্য বৃষ্টি হলে রাস্তা কর্দমাক্ত হয়ে পড়ত।চলাচলে অযোগ্য হয়ে পড়ত রাস্তাটি। ওই রাস্তা দিয়ে থাহাঘাটি হাইমাদ্রাসা সহ কয়েকটি প্রাইমারী স্কুল ও শিশু আলয় রয়েছে।ছাত্র-ছাত্রীদের আগে অসুবিধা হলেও আপাতত নির্বিঘ্নে চলাচল করছে। ওই এলাকার মানুষ বেশিরভাগ কৃষিজীবী।