Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২০ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২০ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২০ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২০ বস্তা টাকা, চলছে গণনা। কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ২০ বস্তা টাকা জমা হয়েছে। এখন টাকা গণনা চলছে। আজ শনিবার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক এ টি এম ফরহাদ চৌধুরী সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মসজিদ কমিটির সদস্যরা জানান, এ মসজিদে আটটি লোহার দানবাক্স রয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৯টায় তিন মাস ৬ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়।

 

এতে মোট ২০ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। টাকা গণনার কাজে অংশ নিয়েছেন- সিনিয়র সহকারী কমিশনার অহনা জিন্নাত, শেখ জাবের আহমেদ, সুলতানা রাজিয়া, সহকারী কমিশনার মোছা. নাবিলা ফেরদৌস, মো. মাহমুদুল হাসান, রওশন কবীর, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক রফিকুল ইসলামসহ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

 

প্রতি ৩ মাস পর পর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ১ অক্টোবর তিন মাস ১ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিল। তখন ১৫ বস্তা টাকা পাওয়া গিয়েছিল। যার মধ্যে তিন কোটি ৮৯ লাখ ৭০ হাজার ৮৮২ টাকা এবং বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া যায়। এ মসজিদটিকে ঘিরে মানুষের বিশ্বাস, এখানে টাকা দিয়ে মানত করলে মনের আশা পূর্ণ হয়। এমন বিশ্বাস থেকে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই এখানে দান করে থাকেন।

আরও পড়ুন – শশী, জয়প্রকাশ, সায়ন্তিকা-র নিশানায় শুভেন্দু

জনশ্রুতি রয়েছে, এক সময় এক আধ্যাত্মিক পাগল সাধকের বাস ছিল কিশোরগঞ্জ শহরের হারুয়া ও রাখুয়াইল এলাকার মাঝপথে প্রবাহিত নরসুন্দা নদের মধ্যবর্তী স্থানে জেগে ওঠা উঁচু টিলাকৃতির স্থানে। মুসলিম-হিন্দু নির্বিশেষে সব ধর্মের লোকজনের যাতায়াত ছিল ওই সাধকের আস্তানায়। ওই পাগল সাধকের দেহাবসানের পর তার উপাসনালয়টিকে কামেল পাগল পীরের মসজিদ হিসেবে ব্যবহার শুরু করেন এলাকাবাসী।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top