ফ্যাসাদে চালক,হলুদ ট্যাক্সিতে চেপে লাখ লাখ টাকার গাঁজা পাচার! গাঁজা পাচার রুখতে ফের একবার বড় সাফল্য চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের। উদ্ধার হয়েছে ১০ কেজি গাঁজা। যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় চার লাখ টাকা। ঘটনায় ইতিমধ্য়েই তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে রয়েছে একজন মহিলাও। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার কাকভোরে। একটি হলুদ ট্যাক্সিতে করে ওই লাখ লাখ টাকা দামের গাঁজা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। পুলিশের সন্দেহ, পাচারের উদ্দেশেই সেই গাঁজা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।হলুদ ট্যাক্সিতে চেপে লাখ লাখ টাকার গাঁজা পাচার! ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার কাকভোরে। একটি হলুদ ট্যাক্সিতে করে ওই লাখ লাখ টাকা দামের গাঁজা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। পুলিশের সন্দেহ, পাচারের উদ্দেশেই সেই গাঁজা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।
এই বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধারের ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে নাকা চেকিং পয়েন্টে পৌঁছে যান চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের এনফোর্সমেন্ট শাখার এসিপি বিশ্বজিৎ ঘোষ। চুঁচুড়া থানার অফিসাররাও পৌঁছে যান। তিনজনকে দফায় দফায় জেরা করা হয়। কোথা থেকে এই গাঁজা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, কোথায় পাচারের চেষ্টা চলছিল, সেই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন পুলিশকর্মীরা।
আরও পড়ুন – কৌস্তভ বাগচিকে ডাবের জল খাওয়াল তৃণমূল, কি বক্তব্য তৃণমূল নেতৃত্বের
চুঁচুড়া থানার পুলিশকর্মীরা ব্যান্ডেলের সাহাগঞ্জ এলাকায় নাকা চেকিং চালাচ্ছিলেন। সেই সময়ে, একটি হলুদ ট্যাক্সির গতিবিধি দেখে সন্দেহ হয় পুলিশের। তাই ট্যাক্সিটিকে থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন পুলিশকর্মীরা। ট্যাক্সিতে সেই সময় চালক ছাড়াও এক পুরুষ ও এক মহিলা ছিলেন। গাড়িটি কলকাতার দিক থেকে আসছিল। ট্যাক্সির চালক ও যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলার পর সন্দেহ আরও বাড়ে পুলিশের। এরপর তল্লাশি চালাতেই চক্ষু চড়কগাছ পুলিশের। ট্যাক্সি থেকে উদ্ধার হয় বান্ডিল বান্ডিল গাঁজা। ওজন সব মিলিয়ে প্রায় ১০ কেজি। এরপরই ওই তিনজনকে গ্রেফতার করে নেয় পুলিশ। ট্যাক্সির চালকের নাম পুরুষোত্তম ঝাঁ। আর বাকি দু’জন যাত্রী সাগর তামাং ও কল্পনা হালদার।