ভোটের কাজে নিরাপত্তা চেয়ে হাইকোর্টে মামলা শিক্ষকদেরই একাংশের , পঞ্চায়েত নির্বাচনের সঠিক নিরাপত্তা চেয়ে ফের মামলা। হাইকোর্টের দ্বারস্থ শিক্ষা অনুরাগী ইউনাইটেড অ্যাসোসিয়েশন। মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম। এই সংগঠনের ৮০০ সদস্য। পোলিং অফিসার হিসেবে থাকছেন তাঁরা। তাঁদের দাবি, প্রত্যেকের নাম ও ফোন নম্বরের তালিকা ছড়িয়ে গিয়েছে। নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন তাঁরা। রাজ্যের ৬১ হাজার বুথে ২২ কেন্দ্রীয় বাহিনী কি হবে ? প্রশ্ন তুলে আদালতের দ্বারস্থ হন সংগঠনের সদস্যরা। শিক্ষকদের দাবি, প্রত্যেকের নাম ও ফোন নম্বরের তালিকা ছড়িয়ে গিয়েছে। নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন তাঁরা। রাজ্যের ৬১ হাজার বুথে ২২ কেন্দ্রীয় বাহিনী কি হবে ? প্রশ্ন তুলে আদালতের দ্বারস্থ হন সংগঠনের সদস্যরা।
বাংলায় অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য ও রাজ্য সরকার কমিশন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি নাগারত্নাও হাইকোর্টের নির্দেশই বহাল রাখেন। অর্থাৎ বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দেন তিনি। সেক্ষেত্রে বাংলায় ২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যের তরফ থেকে চাওয়া হয়। কিন্তু বিরোধীদের পাশাপাশি শিক্ষক মহলেরও একাংশের অভিযোগ, এই ২২ কোম্পানি দিয়ে আদৌ গোটা রাজ্যে কীভাবে নির্বাচন করানো সম্ভব? এবার সঠিক নিরাপত্তা চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন শিক্ষা অনুরাগী ইউনাইটেড অ্যাসোসিয়েশন।
আরও পড়ুন – সেই ‘ক্যাচ পেশেন্ট’-এর উল্লেখ, মদন মিত্রের সুর এ বার স্বাস্থ্যসচিবের মুখেও,
কেন্দ্রীয় বাহিনী না দিলে, ভোটের কাজে যেতে চাইছিলেন না শিক্ষকদেরই একাংশ। রাজ্য প্রশাসনের তরফ থেকে নিরাপত্তা আশ্বাস দিলেও, তাঁরা কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে সরব ছিলেন। কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতি সুনিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে কমিশনকে চিঠি লেখার সঙ্গে সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক মাধ্যমেও রীতিমতো সরব হয়েছে শিক্ষক মহল।
(সব খবর, ঠিক খবর, প্রত্যেক মুহূর্তে ফলো করুন Facebook পেজ এবং Youtube )