রাতে আরও এক ঘণ্টা বাড়বে মেট্রোর সময়? কি জবাব কর্তৃপক্ষের,

রাতে আরও এক ঘণ্টা বাড়বে মেট্রোর সময়? কি জবাব কর্তৃপক্ষের,

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

রাতে আরও এক ঘণ্টা বাড়বে মেট্রোর সময়? কি জবাব কর্তৃপক্ষের, রাতে আরও এক ঘণ্টা বেশি মেট্রে চালানোর আবেদন। আর দিন পনেরো আগে করা সেই অনলাইন পিটিশনে ইতিমধ্যেই সই করেছেন দেড় হাজার জনেরো বেশি মানুষ। অনলাইনে এই পিটিশনটি করেন অজয় মিত্তল নামে এক ব্যক্তি। এই বিষয়ে মেট্রোর জেনারেল ম্যানেজারের সঙ্গে দেখা করার জন্য আবেদনও জানিয়েছেন তিনি। চেঞ্জ ডট অর্গ-এ আপলোড করা ওই পিটিশনে বলা হয়েছে, মেট্রোর সময়সীমা ১ ঘণ্টা বাড়িয়ে দিলে নাগরিকদের আরও অনেক সুবিধা হবে।

 

 

 

 

 

 

এর ফলে নিত্যযাত্রী ও মহিলারা আরও বেশি উপকৃত হবেন বলেই আবেদনে জানান হয়েছে। একই সঙ্গে, দিল্লি. চেন্নাই বা বেঙ্গালুরুতে যে মেট্রোর সময়সীমা কলকাতার চেয়ে বেশি তাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই পিটিশনে। গত মাসের ২৬ তারিখ এই পিটিশনটি আপলোড করা হয়েছে। এর ৩ সপ্তাহ আগে একদিন দক্ষিণেশ্বর থেকে ৯টা ২৮ মিনিটের শেষ মেট্রো ধরতে ব্যর্থ হন অজয় মিত্তল। তারপরেই আসে এই পিটিশন।

 

 

 

 

 

প্রসঙ্গত বর্তমানে কলকাতায় ৩টি লাইনে চালু রয়েছে মেট্রো। সেই তিনটি লাইন হল, দক্ষিণেশ্বর-নিউ গড়িয়ার মধ্যে উত্তর-দক্ষিণ করিডোর, ইস্ট-ওয়েস্ট করিডোর, যা এখন সেক্টর ফাইভ থেকে শিয়ালদার মধ্যে চালু, এবং জোকা-এসপ্ল্যানেড করিডোর, যা জোকা থেকে তারাতলার মধ্যে চালু রয়েছে। বর্তমানে কলকাতা মেট্রোর নেটওয়ার্ক প্রায় ৪৭ কিলোমিটার বিস্তৃত এবং তিনটি লাইনে রয়েছে ৪০টি স্টেশন। এর মধ্য উত্তর-দক্ষিণ করিডোর বা নিউ গড়িয়া থেকে দক্ষিণেশ্বর লাইন সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়।

 

 

 

 

যদিও পরিষেবার সময়সীমা বাড়ানোর এখনই কোনও ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি মেট্রোর তরফে। এই বিষয়ে মেট্রোর এক আধিকারিক জানান, কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। তার মধ্যে রয়েছে রক্ষণাবেক্ষণ এক কর্মী সংখ্যা। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে দু’টি রোস্টার কাজ হয়। আরও ট্রেন চালানোর জন্য তিনটি রোস্টার দরকার। তার জন্য আরও কর্মীদের প্রয়োজন হবে। যদিও মেট্রোর মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র, রক্ষণাবেক্ষণ বা কর্মী সংখ্যা নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি। বরং তিনি বলেন, এই বিষয়ে আগে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব আসতে হবে। তারপর বৈঠক হলে নেওয়া হবে সিদ্ধান্ত।

 

 

 

 

আরও পড়ুন –   নরকঙ্কালের মুন্ডু! ত্রিপুরা সুন্দরী মন্দিরের দিঘিতে ভেসে উঠল নরকঙ্কাল,

 

 

 

 

 

এই প্রসঙ্গে ওই ব্যক্তি বলছেন, ‘যে শহরে প্রচুর মানুষ অনেক রাত পর্যন্ত বাইরে থাকেন, সেখানে এমনটা অকল্পনীয়। আমি ডানলপে আমার বোনের বাড়ি থেকে ফিরছিলাম এবং বরানগর স্টেশনে গিয়েছিলাম, কিন্তু শেষ ট্রেনটি ততক্ষণে ছেড়ে চলে যায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাতে রাস্তায় খুব কম বাস পাওয়া যায়। একমাত্র বিকল্প হল একটি অ্যাপ ক্যাব বা ট্যাক্সি নেওয়া। সেখানে বারেবারে প্রত্যাখ্যাত হতে হয় এবং প্রচুর টাকা খরচ করতে হয়।’

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top