মঙ্গলাহাটে কী করে লাগল আগুন? মন্ত্রীকে নিয়ে ৫ সদস্যের বিশেষ তদন্ত কমিটি তৈরি

মঙ্গলাহাটে কী করে লাগল আগুন? মন্ত্রীকে নিয়ে ৫ সদস্যের বিশেষ তদন্ত কমিটি তৈরি

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

মঙ্গলাহাটে কী করে লাগল আগুন? মন্ত্রীকে নিয়ে ৫ সদস্যের বিশেষ তদন্ত কমিটি তৈরি। শুক্রবার দুপুর তিনটে নাগাদ একুশে জুলাইয়ের সমাবেশ থেকে সোজা মঙ্গলাহাটে চলে আসেন মুখ্যমন্ত্রী। কথা বলেন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে। ফিরেছে ৩৬ বছর আগের স্মৃতি। হাওড়ার (Howrah) মঙ্গলাহাটে লাগা বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে প্রায় আড়াই হাজারের কাছাকাছি দোকান। সব হারিয়ে পথে বসেছেন ব্যবসায়ীরা। বৃহস্পতিবার রাতে আচমকা আগুন লেগে যায় মঙ্গলাহাটে (Fire in Mangalhat)। ঘটনার পর ২৪ ঘণ্টা কেটে গেলেও এখনও কিছু কিছু অংশে ধিকিধিকি জ্বলছে আগুন। মাঠে রয়েছে দমকল। ঘটনাস্থলে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। কী করে আগুন লাগলো তার তদন্ত শুরু করে সিআইডি। ইতিমধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন মমতা।

 

 

 

 

 

 

 

মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাস শীঘ্রই মিটিয়ে ফেলা হবে জমিজট। জট কাটিয়ে ফের নতুন রূপে তৈরি করা হবে মঙ্গলাহাটকে। স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে যে দোকানের জমিগুলি রাজ্য সরকারের অধীনে রয়েছে সেই জমিগুলিতে রাজ্য সরকার তরফে বিল্ডিং বানিয়ে দেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই আগুন লাগার মূল কারণ খতিয়ে দেখতে একটা কমিটিও তৈরি করা হয়েছে। কমিটিতে থাকছেন জেলা শাসক, মন্ত্রী অরূপ রায়, দমকলের এক প্রতিনিধি, হাওড়ার পুলিশ কমিশনার, বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের একজন প্রতিনিধি ও পুলিশের একজন প্রতিনিধি।

 

 

 

 

 

অন্যদিকে ফের পুরোদমে ব্যবসা চালাতে মুখ্যমন্ত্রী মঙ্গলাহাটের সমস্ত ইউনিয়নকে একত্রিত করে আলোচনায় বসারও প্রস্তাবও দিয়েছেন। এমনকী এখানে কোনও অসুবিধা হলে সাঁতরাগাছি ব্যবসায়ীদের পুর্নবাসন দেওয়ার কথাও বলেন তিনি। এমনকী প্রয়োজনে ব্যবসায়ীদের ৫ লক্ষ টাকা ঋণ দেওযার কথাও বলা হয়েছে। সেই ঋণ ১০ বছরের মেয়াদে শোধ করা যাবে।

 

 

 

 

আরও পড়ুন –   বিজেপি নেতার বাড়ি ঘেরাও মন্তব্যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে FIR দায়ের করলেন বিজেপি..

 

 

 

 

শুক্রবার দুপুর তিনটে নাগাদ একুশে জুলাইয়ের সমাবেশ থেকে সোজা মঙ্গলাহাটে চলে আসেন মুখ্যমন্ত্রী। কথা বলেন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে। সেখানেই তিনি জানান ঘটনার পিছনে কোনও অন্তর্ঘাত আছে কিনা, কে বা কারা আগুন লাগিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, ওই এলাকায় প্রায় ৬ হাজারের কাছাকাছি দোকান রয়েছে। যাঁর সিংহভাগই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু, পুনরায় সেখানে ব্যবসা দাঁড় করাতে গেলে বেশ কিছু সমস্য়া রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। রয়েছে জমিজট।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top