এবছরের পুজোতেও বাড়ি ফেরা হবে না অনুব্রতর। পুজো কাটাতে হবে তিহার জেলেই। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে অনুব্রত মন্ডলের জামিন সংক্রান্ত মামলার আবেদন মঞ্জুর করেন নি বিচারপতি। প্রায় এক বছর ধরে জেল বন্দি বীরভূমে তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অনুব্রত মন্ডল। একাধিক বার জামিনের আবেদন জানানো হলেও তা মঞ্জুর হয়নি।
আরও পড়ুনঃ এবার থেকে ভারতীয় ডাক্তারি ডিগ্রি নিয়ে বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা করতে পারবে ভারতের ডাক্তারির পড়ুয়ারা
বৃহস্পতিবার জানা গেল অনুব্রত মণ্ডলের জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়ল ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত। অর্থাত্, এবছরের পুজো জেলেই কাটাতে হবে তাঁকে। গরু পাচার মামলায় ২০২২ সালের ১১ আগস্ট বীরভূমে নিজের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার হন অনুব্রত।
টানা জিজ্ঞাসবাদ, তল্লাশি এবং তদন্তের পর ঠিক তার কয়েকমাস পরে, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসের গ্রেপ্তার করা হয় তাঁর কন্যা সুকন্যা মণ্ডলকে। এই মুহূর্তে তিহাড়েই বন্দী বাবা-মেয়ে। ১১ সেপ্টেম্বর জানা গিয়েছিল, সুকন্যা মণ্ডলের জামিনের আবেদনের শুনানি পিছিয়ে গিয়েছে ৪ মাস। সুকন্যার তরফ থেকেও একাধিকবার জামিনের আবেদন জানানো হয়েছিল। তল্লাশি এবং তদন্তের পর ঠিক তার কয়েকমাস পরে, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসের গ্রেপ্তার করা হয় তাঁর কন্যা সুকন্যা মণ্ডলকে। এই মুহূর্তে তিহাড়েই বন্দী বাবা-মেয়ে। ১১ সেপ্টেম্বর জানা গিয়েছিল, সুকন্যা মণ্ডলের জামিনের আবেদনের শুনানি পিছিয়ে গিয়েছে ৪ মাস। সুকন্যার তরফ থেকেও একাধিকবার জামিনের আবেদন জানানো হয়েছিল।
তবে এবছর আর তাঁর জামিনের মামালার শুনানি হচ্ছে না। জানা গিয়েছে, দিল্লি হাইকোর্টে একেবারে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি সুকন্যা মণ্ডলের জামিনের আবেদনের শুনানি হবে। অন্যদিকে গরু পাচার মামলায় আজ রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে সশরীরে হাজির করা হয়েছিল অনুব্রতকে। সেখানেই তাঁর জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে তবে এবছর আর তাঁর জামিনের মামালার শুনানি হচ্ছে না। জানা গিয়েছে, দিল্লি হাইকোর্টে একেবারে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি সুকন্যা মণ্ডলের জামিনের আবেদনের শুনানি হবে। অন্যদিকে গরু পাচার মামলায় আজ রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে সশরীরে হাজির করা হয়েছিল অনুব্রতকে। সেখানেই তাঁর জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত। তাঁর জামিনের মামালার শুনানি হচ্ছে না। জানা গিয়েছে, দিল্লি হাইকোর্টে একেবারে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি সুকন্যা মণ্ডলের জামিনের আবেদনের শুনানি হবে। অন্যদিকে গরু পাচার মামলায় আজ রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে সশরীরে হাজির করা হয়েছিল অনুব্রতকে। সেখানেই তাঁর জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত।