ফের আধার কার্ডের প্রতারণায় টাকা খোয়ালেন এক ব্যক্তি। সম্প্রতি আধার কার্ডের বায়োমেট্রিকে প্রতারণার ফাঁদ প্রতারকদের নয়া কারসাজি। আর এই প্রতারণা চক্রই এখন পুলিসের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শহর থেকে জেলা সর্বত্র জাল বিছিয়ে রয়েছে এই সাইবার প্রতারকরা। তাদের ফাঁদে পা দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকার প্রতারণার শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এবার এমনই প্রতারণার শিকার উলুবেড়িয়ার বাসুদেবপুরের শুড়িখালির বাসিন্দা জয়দেব কামলে।
আরও পড়ুন: ‘হরগৌরী পাইলস হোটেলে’ ঐশানীর মুখে পিরিয়ড নিয়ে সংলাপ শুনে নেটদুনিয়ায় প্রশংসার ঝড়
১৬ সেপ্টেম্বর জয়দেব বাবু তাঁর মোবাইলে একটি মেসেজ আসে। দেখা যায় ১০ হাজার টাকা তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। অথচ জয়দেববাবুর দাবি, তিনি কোনও টাকাই তোলেননি। তাহলে টাকা তুলল কে? কীভাবে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উধাও হল, সে বিষয়ে এখন তিনি পুলিসের দ্বারস্থ হয়েছেন। তিনি জানান, উলুবেড়িয়ার খলিশানিতে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে তাঁর অ্যাকাউন্ট রয়েছে।
১৬ তারিখে টাকা তোলার মেসেজ পাওয়ার পরেই তিনি ব্যাঙ্কে খোঁজ নিতে যান। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে জানানোর পর বিষয়টি খতিয়ে দেখে বোঝা যায়, তিনি সাইবার জালিয়াতির শিকার হয়েছেন। তার মোবাইলে যে মেসেজ এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে বিহারের কিষানগঞ্জ থেকে ১০ হাজার টাকা তোলা হয়েছে। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের অনুমান, তাঁর আঙুলের ছাপ ক্লোন করে নেয় কেউ বা কারা। তারপর বায়োমেট্রিক ব্যবহার করে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে জালিয়াতি করে টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। তারপর বায়োমেট্রিক ব্যবহার করে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে জালিয়াতি করে টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে।
এরপরেই আরও অবাক হয়ে যান জয়দেব। তাহলে কীভাবে ক্লোন হল তাঁর হাতের ছাপ? জয়দেব বাবুর তাঁর অনুমান, মাসদেড়েক আগে একটি জমির রেজিস্ট্রি করাতে তিনি উলুবেড়িয়া রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানেই আঙুলের ছাপ দিতে হয়েছিল। তাঁর সন্দেহ সেখান থেকেই কিছু ঘটনা ঘটতে পারে। ইতিমধ্যেই তিনি হাওড়া গ্রামীণ পুলিসের সাইবারসেলে লিখিত অভিযোগ করেছেন। এরপরেই আরও অবাক হয়ে যান জয়দেব। তাহলে কীভাবে ক্লোন হল তাঁর হাতের ছাপ? জয়দেব বাবুর তাঁর অনুমান, মাসদেড়েক আগে একটি জমির রেজিস্ট্রি করাতে তিনি উলুবেড়িয়া রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানেই আঙুলের ছাপ দিতে হয়েছিল। তাঁর সন্দেহ সেখান থেকেই কিছু ঘটনা ঘটতে পারে। ইতিমধ্যেই তিনি হাওড়া গ্রামীণ পুলিসের সাইবারসেলে লিখিত অভিযোগ করেছেন।