আগামী ৮ অক্টোবর কলকাতায় সমাবেশ করতে চায় বজরং দল। এজন্য কলকাতা সংলগ্ন তিন জেলা থেকে তিনটি মিছিলেরও উদ্যোগ নিয়েছে উদ্যোক্তারা। কিন্তু এই সমাবেশের জন্য তবে মেলেনি পুলিশি অনুমতি। তারই জেরে শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন উদ্যোক্তারা।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গি নিয়ে ফের শনিবার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক নবান্নে
আদালত সূত্রের খবর, মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। আগামী ৩ অক্টোবর দুপুরে ওই মামলার শুনানি হবে।
জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, হুগলি এবং বর্ধমান থেকে তিনটি মিছিল ৮ অক্টোবর মিলিত হবে কলকাতার ধর্মতলায়। সেখানেই সমাবেশের আয়োজন। মিছিলগুলি আসবে বর্ধমানের বুদবুদ, হুগলির চাপাডাঙ্গা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণার নামখানা থেকে।হুগলি এবং বর্ধমান থেকে তিনটি মিছিল ৮ অক্টোবর মিলিত হবে কলকাতার ধর্মতলায়। সেখানেই সমাবেশের আয়োজন। মিছিলগুলি আসবে বর্ধমানের বুদবুদ, হুগলির চাপাডাঙ্গা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণার নামখানা থেকে।
কেন মিছিলের অনুমতি দিল না পুলিশ? সূত্রের খবর, অতীতে রাম নবমীর মিছিলকে ঘিরে কলকাতা সহ রাজ্যের একাধিক জায়গায় গোলমালের ঘটনা ঘটেছিল। তাতে বহু মানুষ জখমও হয়েছিলেন। সে কারণেই পুলিশের তরফে অনুমতি দেওয়া হয়নি। পুলিশের এক কর্তার কথায়, “ঠিক কী কারণে এই মহামিছিল বা সমাবেশ, এই বিষয়ে উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে সুস্পষ্টভাবে কোনও তথ্য মেলেনি। তাই অনুমতি দেওয়া হয়নি।” কেন মিছিলের অনুমতি দিল না পুলিশ? সূত্রের খবর, অতীতে রাম নবমীর মিছিলকে ঘিরে কলকাতা সহ রাজ্যের একাধিক জায়গায় গোলমালের ঘটনা ঘটেছিল। তাতে বহু মানুষ জখমও হয়েছিলেন। সে কারণেই পুলিশের তরফে অনুমতি দেওয়া হয়নি। পুলিশের এক কর্তার কথায়, “ঠিক কী কারণে এই মহামিছিল বা সমাবেশ, এই বিষয়ে উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে সুস্পষ্টভাবে কোনও তথ্য মেলেনি। তাই অনুমতি দেওয়া হয়নি।”
ঘটনার নেপথ্যে বিজেপির হাত দেখছে শাসকদল তৃণমূল। তাঁরা বলছেন, বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আড়াল থেকে এই ধরণের কর্মসূচির মাধ্যমে রাজ্যে নতুন করে গোলমাল পাকাতে চাইছে বিজেপি। যদিও উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, তাঁদের এই কর্মসূচির সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। ঘটনার নেপথ্যে বিজেপির হাত দেখছে শাসকদল তৃণমূল। তাঁরা বলছেন, বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আড়াল থেকে এই ধরণের কর্মসূচির মাধ্যমে রাজ্যে নতুন করে গোলমাল পাকাতে চাইছে বিজেপি। যদিও উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, তাঁদের এই কর্মসূচির সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই।