মেঘ ভাঙ্গা বৃষ্টির ফলে তিস্তার জল নেমে এসেছে সমতলে। যার ফলে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে গোটা উত্তরবঙ্গ জুড়ে। আর এই বিপর্যস্ত পাহাড় পরিদর্শনে গেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। আর এবার পাহাড় পরিদর্শনে গিয়ে ১০০ দিনের বকেয়া না পাওয়ার অভিযোগে ক্ষোভের মুখে পড়লেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। এতেই শেষ নয়। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপেরও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুনঃ মোটা ভ্রু, মুখ ঢাকা লম্বা চাপ দাড়িতে, অচেনা দেব
এদিন উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়ে সার্কিট হাউসে ঢোকার মুখে কালো পতাকা দেখিয়েছেন তৃণমূল সমর্থকরা। সার্কিট হাউসের বাইরে এখনও বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তৃণমূল সমর্থকরা। ফের রাজ্যপালের কাছে সাক্ষাতের সময় চাইল তৃণমূল। সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন ই-মেল করে বলেন, ‘উত্তরবঙ্গ সফর সেরে কলকাতায় ফিরলে সাক্ষাতের জন্য সময় দিন। আমরা অপেক্ষায় আছি, আশা করি কবে ফিরবেন, জানাবেন।’ সঙ্গে কটাক্ষ, ‘রাজ্যপাল বলেছিলেন উত্তরবঙ্গে এসে দেখা করুন। এই জমিদারি সংস্কৃতির বিরুদ্ধেই আমাদের লড়াই।’
অন্যদিকে, একই দিনে বাগডোগরা বিমানবন্দরে নামেন রাজ্যের সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। তিনিও বন্যা কবলিত এলাকা ঘুরে দেখবেন। রাজ্যপাল বাগডোগরায় বিমান থেকে নেমে চলে যান শিলিগুড়ির স্টেট সার্কিট হাউজে। সেখান থেকে তাঁর কনভয় বেরিয়ে সোজা পাহাড়ে উঠে যায়। বর্তমানে তিনি দার্জিলিং যাওয়ার রাস্তায় বন্যা কবলিত এলাকা ঘুরে দেখছেন। শ্বেতিঝোরা এলাকায় সাংবাদিকদের সঙ্গেও কথা বলেন সিভি আনন্দ বোস। সূত্রের খবর, পাহাড়ের পরিস্থিতি দেখে রাজ্যপালের কনভয় যাবে জলপাইগুড়ির দিকে। সেখান থেকে ফিরে শিলিগুড়ির সার্কিট হাউজে আবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হওয়ার কথা রাজ্যপালের। এই প্রতিবেদন লেখার সময় জানা গিয়েছে, রাজ্যপালের কনভয় কালিঝোরা পর্যন্ত গিয়ে ফিরে আসতে বাধ্য হয়। ধসের জেরে সামনের রাস্তা ঠিক নেই বলে জানা গিয়েছে।
শ্বেতিঝোরা এলাকায় সাংবাদিকদের সঙ্গেও কথা বলেন সিভি আনন্দ বোস। সূত্রের খবর, পাহাড়ের পরিস্থিতি দেখে রাজ্যপালের কনভয় যাবে জলপাইগুড়ির দিকে। সেখান থেকে ফিরে শিলিগুড়ির সার্কিট হাউজে আবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হওয়ার কথা রাজ্যপালের। এই প্রতিবেদন লেখার সময় জানা গিয়েছে, রাজ্যপালের কনভয় কালিঝোরা পর্যন্ত গিয়ে ফিরে আসতে বাধ্য হয়। ধসের জেরে সামনের রাস্তা ঠিক নেই বলে জানা গিয়েছে।
পাশাপাশি, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শনে বাগডোগরায় নেমে পড়েছেন রাজ্যের সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিকও। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ”মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে এসেছি। দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করব। তার পর সিদ্ধান্ত নেব কোথায় কোথায় যেতে হবে। কোথাকার পরিস্থিতি কী, আমরা কত দূর কী করতে পারব, সে সব নিয়েই আলোচনা হবে।”