Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
রানিগঞ্জের কয়লাখনিতে ধস, উদ্ধার তিনজন শ্রমিকের দেহ, উদ্ধারের

রানিগঞ্জের কয়লাখনিতে ধস, উদ্ধার তিনজন শ্রমিকের দেহ, উদ্ধারের দাবিতে রাতভর বিক্ষোভ অগ্নিমিত্রার

রানিগঞ্জের কয়লাখনিতে ধস, উদ্ধার তিনজন শ্রমিকের দেহ, উদ্ধারের দাবিতে রাতভর বিক্ষোভ অগ্নিমিত্রার

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
রানিগঞ্জের কয়লাখনিতে ধস, উদ্ধার তিনজন শ্রমিকের দেহ, উদ্ধারের দাবিতে রাতভর বিক্ষোভ অগ্নিমিত্রার

রানিগঞ্জের কয়লা খনিতে ধস, এখনও পর্যন্ত উদ্ধার তিন জন শ্রমিকের দেহ। বুধবার বিকালে ইসিএল কুনুস্তরিয়া এরিয়ার অন্তর্গত নারায়ণকুড়ি খনিতে ধস নামে। তাতে বেশ কয়েকজন শ্রমিকের চাপা পরার আশঙ্কা তৈরি হয়। এরপর রাতভর ওই শ্রমিকদের উদ্ধার কার্য চালানোর জন্য ধর্ণা বিক্ষোভ করার পর অবশেষে বুধবার মাঝরাতে এই খবরের সত্যতা স্বীকার করে পুলিশ। তারপর উদ্ধার কার্যে হাত লাগায় পুলিশ। এরপর বৃহস্পতিবার ভোররাতে আসানসোলের রানিগঞ্জের নারায়ণকুড়ি কয়লাখনি থেকে উদ্ধার হল তিন জন শ্রমিকের দেহ।

আরও পড়ুনঃ পড়ূয়াদের অন্যায্য দাবিতে বীতশ্রদ্ধ হয়ে এবার ধর্ণায় বসলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বতী উপাচার্য

প্রশাসন সুত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার বিকালে কয়লা চুরির জন্য ওই কয়লা খনিতে নামেন ওই শ্রমিকেরা। আর তারপরেই এই বিপত্তি ঘটে। সুত্র মারফত আরও জানা গেছে, রানিগঞ্জের নারায়ণকুড়ি খোলামুখ খনিতে কয়লা তুলতে যান মূলত মহিলারা। এরপর বেলা তিনটে নাগাদ ধস নামে ওই এলাকায়। প্রথমে পুলিশের তরফ থেকে কোনো সহায়তা করা হয়নি। পরবর্তীতে ধর্ণা দেওয়ার পর মাঝ রাত থেকে উদ্ধার কার্যে হাত লাগান পুলিশ। পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, ভোররাতে তিন জনের দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। সেই দেহগুলিকে ময়নাতদন্তের জন্য আসানসোল জেলা হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। উল্লেখ্য, এই কয়লাখনিতে মূলত ইসিএল কর্তৃপক্ষই কয়লা তোলে। তবে মাঝেমাঝে সেই উত্তোলন বন্ধ করে দেয়।

 

অন্যদিকে, এই ধসের খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছান আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল। পুলিশি সাহায্য না মেলায় তিনি শ্রমিকদের সাথে সারারাত ধর্ণা দেন। তিনি জানান, যত সময় না পুলিশ উদ্ধার কার্য চালু করবে, তত সময় এই ধর্ণা চলবে। অগ্নিমিত্রার দাবি, “এখানে অনেক বেআইনি কাজ হয়। ইসিএল সব জানে। এখানে বড় বড় গুহার মতো গর্ত হয়ে রয়েছে। সেইগুলোর মুখ বন্ধ করা হয়নি কেন।” এরপর ভোররাতে তিন জন শ্রমিকের দেহ উদ্ধার হলে ওই এলাকা ছাড়েন বিধায়ক।

 

উল্লেখ্য, এদিন তিনি দুর্ঘটনা গ্রস্ত কয়লা খনির শ্রমিকদের সঙ্গে দেখা করেন।  এক সংবাদমাধ্যমে তিনি জানিয়েছেন, ”পেটের জ্বালায় গ্রামের মানুষজন দু’-চার বস্তা কয়লা বের করে বিক্রি করে সংসার চালান, রাজ্য সরকার তো কাজের ব্যবস্থা করেনি। তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা এই কাজ করে দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন।”

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top