নিজস্ব সংবাদদাতা,পশ্চিম বর্ধমান,১১ ই সেপ্টেম্বর : ‘কিপ হিমালয়া ক্লিন অ্যান্ড গ্রিন’ শ্লোগানকে সামনে রেখে মানালি পিক অভিযানে বেরিয়েছিলেন দুর্গাপুর মাউন্টেনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্বচ্ছ ভারত মিশনকে সামনে রেখে হিমাচল প্রদেশের সোলাং উপত্যকার মানালি পিক অভিযানে যাচ্ছেন অ্যাসোসিয়েশনের সাত সদস্যের একটি দল। পুরো ট্রেক রুটে তাঁরা সাফাই অভিযান চালাবেন।
জানা গেছে, দুর্গাপুর মাউন্টেনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাত সদস্যের ২৫ আগস্ট থেকে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সোলাং ভ্যালির বিসকুন্ডে তৈরি বেস ক্যাম্প সহ তার উপরের ট্রেক রুটে স্বচ্ছ ভারত মিশনের অঙ্গ হিসেবে সাফাই অভিযান চালানোর সঙ্গে সঙ্গে পর্বতারোহণ নিয়ে একটি প্রশিক্ষণ কর্মশালাতেও অংশ নেবেন তাঁরা।এদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন কালি সাধন ঘটক।
গতকাল সকালে ফেরার পর রাতে এন.জি.ও র মিটিং ছিল কালিবাবুর। মিটিং সেড়ে গোপালমাঠে বাড়ীতে ফিরছিল ঐ এন.জি.ওর ছয়জন সদস্য।মঙ্গলবার রাতে ওয়ারিয়ার কাদারোড গ্যামন কলোনীর কাছে দুই নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রেলারে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পেছন দিক থেকে ধাক্কা মারলো একটি মারুতি ওমনি গাড়ী।
মর্মান্তিক এই পথ দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হলো বছর পঞ্চান্নর চন্দনা শ্যাম ও বছর পঁয়ত্রিশের ডলি বাদ্যকরের।গুরুতর জখম অবস্থায় ঐ গাড়ীর তিন আরোহী বিধান চন্দ্র দাস, টুম্পা বাদ্যকর ও কালীসাধন গড়াইকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দিন কয়েক আগেও অন্ডালের কাজোড়া উড়ালপুলের ওপর দুই নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা একটি ডাম্পারের পেছনে ধাক্কা মারে একটি চার চাকা গাড়ী, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছিল এক মহিলার. প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে কেন জাতীয় সড়কের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়কের ওপর পার্কিং জোন হয়ে গেলেও কোনো নজর নেই প্রশাসনের? অনেকে বলছেন এর জন্য প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার সংখ্যা বাড়ছে জাতীয় সড়কের ওপর আর প্রাণ যাচ্ছে সাধারণ মানুষের l