নিজস্ব সংবাদদাতা, ১০ই নভেম্বর, ‘বুলবুল’-এর দাপটে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছে উপকূলবর্তী জেলা। জেলায় জেলায় মৃতের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এখনো পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা প্রায় ছয়জন। ঘূর্ণিঝড়ের জেরে ভেঙে পড়েছে বহু দোকান-বাড়ি।
বসিরহাট ও নন্দিগ্রামে গাছ পড়ে মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের। নোদাখালিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মারা গিয়েছে একজন। হিঙ্গলগঞ্জে মৃত্যু হয়েছে আরও একজন। ‘বুলবুল’-এর জেড়ে গাছ ভেঙ্গে পড়েছে বহু দোকান ও বাড়ীর উপর। গাছ পড়ে ক্ষতি হয়েছে জেলার নানান প্রান্তে। আহতও হয়েছে অনেকে। কাকদ্বীপে রেল স্টেশনের চাল উড়ে গিয়ে বিপাকে রেল কর্মীরা।নামখানায় ২টি জেটি ভেঙ্গে পড়েছে।শনিবার থেকেই বন্ধ হয়েছে বিমান ও বহু বাস চলাচল। কলকাতা – হাওড়ার ফেরি চলাচলও বন্ধ করা হয়েছে শনিবার থেকে। জলমগ্ন হাওড়ার বিভিন্ন এলাকা। বুলবুল এর দাপটে ইতিমধ্যে ভোগান্তিতে নিত্য যাত্রীরা।
বুলবুল নিয়ে চিন্তা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।তিনি টুইটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি-কে জানান, রাজ্যে যেকোনও বিপরীত পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে কেন্দ্র তাঁর সাথে আছে।