১০ জানুয়ারি, বুধবার তেহরান থেকে ওড়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই ভেঙে পড়েছিল ইউক্রেন এয়ারলাইন্সের একটি বিমান। যান্ত্রিক গোলযোগ নয়, মিসাইলের আঘাতেই ধ্বংস হয়েছে ইউক্রেনের বিমান। দাবি করলেন ক্যানাডা এবং অ্যামেরিকার রাষ্ট্রপ্রধান। এই একই মত পোষণ করেছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও।
উল্লেখ্য, ওই একই দিনে ইরাকে মার্কিন সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে এক ডজন মিসাইল ছুড়েছিল ইরান। কিন্তু বিমান দুর্ঘটনার পরেই ইরানের তরফ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই ১৭৬ জন যাত্রী নিয়ে ভেঙে পড়েছে বিমানটি। ঘটনায় একজনকেও বাঁচানো যায়নি।
তেহরান এয়ারপোর্টের কাছে ইউক্রেনের বিমানটির ওপর মিসাইল হামলা হয় বলে একটি ভিডিওতে দাবি করা হয়। দেখা যাচ্ছে, এয়ারপোর্টের কাছে ছোট শহর পারান্দের আকাশে তখন ছিল বিমানটি। সেই সময় ক্ষেপণাস্ত্র হামলার শিকার হয় সে। তবে ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, তখনই বিস্ফোরণ ঘটেনি প্লেনটিতে। সেই অবস্থায় এয়ারপোর্টে ফিরে আসার চেষ্টা করে সেটি। কয়েক মিনিট পরে আগুন ধরে যায় বিমানটিতে। তারপরেই ভেঙে পড়ে সেটি।