প্রয়াত হলেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কল্যাণ সিং। শনিবার রাতে কল্যাণ সিং-এর মৃত্যু হয়। তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে লখনউয়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি(Modi) । জানা গিয়েছে,এদিন বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ প্রয়াত বিজেপি নেতা তথা উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে গিয়ে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি প্রয়াত কল্যাণ সিং-কে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে লখনউয়ে গিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডাও।
শনিবার রাতে কল্যাণ সিং-এর মৃত্যু হয়। তাঁর মৃত্যুর খবর আসতেই টুইট করেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (Modi) । তিনি লেখেন, ‘শোকপ্রকাশের ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। কল্যাণ সিং-জি একজন রাষ্ট্রনেতা, প্রবীণ প্রশাসক, তৃণমূল স্তরের নেতা এবং অসাধারণ একজন মানুষ। উত্তরপ্রদেশের উন্নয়নে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য৷ তাঁর ছেলে রাজভীর সিংয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। সমবেদনা জানিয়েছি। ওম শান্তি।’
এদিন লখনউয়ে পৌঁছে মোদি (Modi) বলেন, ‘ আমরা একজন যোগ্য নেতাকে হারালাম। তাঁর মূল্যবোধ এবং দেখানো পথ আমাদের অনুসরণ করা উচিত। আমি ভগবান রামের কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন তাঁকে স্থান দেন। তাঁর পরিবারকে এই যন্ত্রণা সহ্য করার শক্তি দেন।’
আর ও পড়ুন রেলের বিরুদ্ধে বৃহৎ আন্দোলনের ডাক রেল হকারদের (Rail hawkers)
উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের দু’বারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন কল্যাণ সিং। ১৯৯২ সালের ২৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংস হয়। সেই সময়ে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ২০০৪ সালে রাজস্থানের রাজ্যপাল হিসেবে মনোনীত হন। হিমাচল প্রদেশেরও রাজ্যপাল ছিলেন তিনি। দু’বার লোকসভার সাংসদও নির্বাচিত হন প্রয়াত এই বিজেপি নেতা।
এদিকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে উত্তরপ্রদেশে। সোমবার রাজ্যজুড়ে ছুটি ঘোষণা করেছেন যোগী আদিত্যনাথ। আগামিকাল বিকেলে নারোরা এলাকার গঙ্গার ঘাটে এই বিজেপি নেতার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
এদিন লখনউয়ে পৌঁছে মোদি (Modi) বলেন, ‘ আমরা একজন যোগ্য নেতাকে হারালাম। তাঁর মূল্যবোধ এবং দেখানো পথ আমাদের অনুসরণ করা উচিত। আমি ভগবান রামের কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন তাঁকে স্থান দেন। তাঁর পরিবারকে এই যন্ত্রণা সহ্য করার শক্তি দেন।’ শনিবার রাতে কল্যাণ সিং-এর মৃত্যু হয়। তাঁর মৃত্যুর খবর আসতেই টুইট করেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (Modi) । তিনি লেখেন, ‘শোকপ্রকাশের ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। কল্যাণ সিং-জি একজন রাষ্ট্রনেতা, প্রবীণ প্রশাসক, তৃণমূল স্তরের নেতা এবং অসাধারণ একজন মানুষ। উত্তরপ্রদেশের উন্নয়নে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য৷ তাঁর ছেলে রাজভীর সিংয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। সমবেদনা জানিয়েছি। ওম শান্তি।’