বেথুয়াডহরী গ্রামীণ হাসপাতালে বাড়লো বেডের সংখ্যা

বেথুয়াডহরী গ্রামীণ হাসপাতালে বাড়লো বেডের সংখ্যা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
গ্রামীণ

বেথুয়াডহরী গ্রামীণ হাসপাতালে বাড়লো বেডের সংখ্যা । গ্রামীণ হাসপাতাল এর উন্নয়ন শুরু হয়ে গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে বাড়লো বেড সংখ্যা। বাড়বে চিকিৎসক নার্স এবং কর্মীদের সংখ্যা। আগে হাসপাতালের সংখ্যা ছিল ৬০, বেশ সংখ্যা বাড়িয়ে করা হয়েছে শতাধিক। অর্থাৎ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এই বেড সংখ্যা বাড়লো।

 

খুশির হাওয়া বইছে এলাকাবাসীর কাছে। এর ফলে নাকাশিপাড়া বিধানসভা এলাকার মানুষের জন্য এই গ্রামীণ হাসপাতালটি ক্রমশ স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে মানুষের জন্য ভরসাস্থল হয়ে উঠেছে। চিকিৎসা পেতে প্রতিদিন হাসপাতালে রোগীর উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে। তাই হাসপাতালে উন্নয়নে স্থানীয় বিধায়ক কল্লোল খাঁ এবং হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে একাধিক উন্নয়নমুখী কাজ হচ্ছে এবং শেষ হয়েছে।

 

স্থানীয় বিধায়ক কল্লোল খাঁ জানিয়েছেন উন্নয়নের কান্ডারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় ওই স্থানীয় সাংসদ মহুয়া মৈত্র এর প্রচেষ্টায় হাসপাতলে তৈরি হয়েছে অক্সিজেন প্লান্ট। প্ল্যান্টি তৈরি করতে ব্যয় হয়েছে ৭০ লক্ষ টাকা। আগামী মঙ্গলবার অক্সিজেন প্ল্যান্টি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে।

 

এছাড়াও হাসপাতাল তাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং হাসপাতাল চত্বর কে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং নোংরা আবর্জনা হাত থেকে বাঁচাতে এখানে যে সমস্ত অস্থায়ী দোকানদার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ছিলেন তাদের জন্য আলাদা মার্কেট কমপ্লেক্স করে দেয়া হয়েছে। লটারির মাধ্যম দিয়ে ষোলটি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী কে দোকানঘর করে দেয়া হয়েছে। এই সমস্ত ব্যবসায়ী দোকান চালিয়ে সংসারের সকলের মুখে হাসি ফোটাতে পারবেন।

 

আর ও পড়ুন  আদিবাসী সম্প্রদায়ের করম পুজো উপলক্ষে কী শুরু হলো ?

 

অর্থাৎ হাসপাতাল চত্বর থেকে ঐ সমস্ত ব্যবসায়ীদের তাড়িয়ে দেয়া হয়নি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা সকলকে সহযোগিতা করতে হবে পাশে দাঁড়াতে হবে মানুষ যাতে না খেয়ে বিপদের সম্মুখে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে আমাদের তাই এই ধরনের উদ্যোগ। এছাড়াও বিধায়ক তহবিল থেকে হাসপাতাল চত্বরে বসানো হছছে বিশ্ববন্দিত মাদার টেরিজার আবক্ষ মূর্তি এর জন্য ব্যয় হবে দেড় লক্ষ টাকা।

 

পর্যাপ্ত পানীয় জলের জন্য হাসপাতাল চত্বরে বসানো হয়েছে সজল ধারা প্রকল্প। এর জন্য ব্যয় হয়েছে তিন লক্ষ টাকা। অর্থাৎ বেথুয়া ডহরি গ্রামীণ হাসপাতাল সহ এলাকার রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে সমস্ত কিছুর একাধিক উন্নয়নমুখী কাজ হচ্ছে বা এবং হয়েছে।

 

এদিন উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক কল্লোল বিশ্বাস, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ব্রজেশ্বর রায়, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক সোমনাথ ভট্টাচার্য এবং হাসপাতালের সুপার চিকিৎসক সুকল্যান রায় সহ অনেকে। হাসপাতাল সুপার সু কল্যাণ রায় জানিয়েছেন যে মানুষ যাতে স্বাস্থ্যপরিসেবা পায় তার জন্য আমাদের অনবরত চিকিৎসক এবং নার্স কাজ করে যাচ্ছে।

 

আমি নিজেও নজরদারি এবং রোগীদের সাথে কথা বলে যে কোন সমস্যার সমাধানে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি মানুষ যাতে অন্য হাসপাতালে রেফার না করা হয় সে দিকে বেশি নজর রাখা হচ্ছে চলছে নিয়মিত আউটডোর এবং ইনডোর। স্বাস্থ্যপরিসেবা পেয়ে খুশি এলাকাবাসী।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top