Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
The third wave of corona is very unlikely, the researcher says

করোনার তৃতীয় ঢেউ আসার সম্ভাবনা খুবই কম, বলছেন এই গবেষক

করোনার তৃতীয় ঢেউ আসার সম্ভাবনা খুবই কম, বলছেন এই গবেষক

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
তৃতীয়

করোনার তৃতীয় ঢেউ আসার সম্ভাবনা খুবই কম, বলছেন এই গবেষক।  দেশব্যাপী তৃতীয় ঢেউ আসার সম্ভাবনা খুবই কম এবং যদি তৃতীয় তরঙ্গ আসেও সেটা দ্বিতীয় ঢেউয়ের  মতো ভয়ঙ্কর হবে না। আইসিএমআর প্রাক্তন গবেষক ডক্টর রমন গঙ্গাখেদর সম্প্রতি এক  সাক্ষাৎকারে এই আশার কথা শুনিয়েছেন।

 

গঙ্গাখেদর দেশের মহামারী বিশেষজ্ঞদের একজন যিনি গত বছর কোভিড -১৯ নিয়ে সরকারি নীতি প্রণয়নের সময় ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চের (আইসিএমআর) প্রধান ছিলেন। তবে তৃতীয় ওয়েভ নিয়ে আশার কথা শোনালেও এখুনি তাড়াহুড়ো করে স্কুল না খোলার কথায় বললেন ডঃ গঙ্গাখেদর।

 

তিনি বলেন, স্কুল খোলার সিদ্ধান্তে তাড়াহুড়ো করা উচিত নয়। কারণ কিছু সাম্প্রতিক গবেষণায় শিশুদের মধ্যে কোভিড-১৯ সংক্রমণের দীর্ঘমেয়াদী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে। একই সঙ্গে তিনি বলেন, স্কুল খোলার জন্য একটি বিকেন্দ্রীভূত পদ্ধতি থাকা উচিত। একটি নির্দিষ্ট এলাকায় কত করোনা সংক্রমণ রয়েছে তার উপর ভিত্তি করে (স্কুল খোলার) সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

 

আর ও পড়ুন    গুজরাট রাজ্যের ১৭ তম মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিলেন ভূপেন্দ্র প্যাটেল

 

গত বছর জুন মাসে আইসিএমআর থেকে অবসর নিয়েছিলেন ডক্টর গঙ্গাখেদর, তিনি বিশ্বাস করেন যে করোনা ক্রমশ একটি মরশুমী ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস পরিনত হবে৷ আগেও এরকম অনেক মহামারী এসেছিল যা এখন আমাদের পরিবেশে মরশুমি অসুস্থতা হিসবে রয়ে গিয়েছে এবং ঋতুভিত্তিক নিয়মিত ঠান্ডা এবং জ্বর  সৃষ্টি করে।

 

তবে  টিকাকরণে জোর দিলেন গঙ্গাখেদর! যদিও সম্পূর্ণ ভ্যাকসিনেশনের উপর জোর দিয়েছেন আইসিএমআরের এই প্রাক্তন প্রধান৷  তিনি বলেন, ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও মানুষ সংক্রমিত হতে পারেন৷ কিন্তু সে ক্ষেত্রে মসংক্রমণের পরে উপসর্গবিহীন কিংবা হালকা সিম্পটম্যাটিক হবেন। হয়ত আগামীতে তাঁদের পরীক্ষার জন্য নাও যেতে হতে পারে।  কারণ সময়ের সাথে সংক্রমণের সংখ্যা কমে যাবে।

 

গঙ্গাখেদর বলেন,  সম্প্রতি প্রকাশিত চতুর্থ সেরোসার্ভের মতে ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশের দেহে করোনার অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। মধ্যপ্রদেশে ৭৮% থেকে কেরলে ৪৪% পর্যন্ত মানুষের দেহে করোনার অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে৷ এর থেকেই বোঝা যায় যে বিভিন্ন রাজ্যে কোভিডের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ মানুষের অনুপাত আলাদা।

 

যেহেতু কোভিড সংক্রমণের মূল বিষয়গুলি  হল জনসংখ্যার ঘনত্ব, গতিশীলতা, স্থানান্তর এবং কোভিড উপযুক্ত আচরণের প্রতি আগ্রহ।  তাই যদি কোভিডের তৃতীয় ওয়েভ আসেও সেক্ষেত্রে সব রাজ্যে তার তীব্রতা সমান হবে না৷ দেশের কোথাও সংক্রমণ বেশি থাকবে কোথাও একবারেই সংক্রমণ থাকবে না বলেই মনে করেন তিনি।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top