Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
The youth killed his brother and mother and surrendered to the police

ভাই ও মা কে খুন করে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করলো যুবক

ভাই ও মা কে খুন করে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করলো যুবক

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
করলো

ভাই ও মা কে খুন করে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করলো যুবক। জানা গিয়েছে, নিজের  ভাই ও মাকে খুন করে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করল এক যুবক।  চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে হিরাপুর থানার অন্তর্গত বার্নপুর আজাদ নগরে। মৃতদের নাম আখতারি খাতুন(৬৫) ও মহম্মদ আফতাব আলম(৩২)।৷ অভিযুক্ত মহম্মদ পাপ্পু আলম ঘটনার পর হীরাপুর থানায় আত্মসমর্পণ করে

 

জানা গেছে হীরাপুরের আজাদ নগরে আখতারি খাতুন তার তিন সন্তান ও পরিবারের লোকেদের সঙ্গে থাকতেন। তাঁর আরেক ছেলে পাপ্পু আলম আসানসোল উত্তর থানার রেলপাড়ে থাকতেন। বৃহস্পতিবার  বিকেলে সে হঠাৎ আজাদনগরের বাড়িতে আসে। বাড়িতে তখন আখতারি খাতুন ছিলেন না। বাজার গিয়েছিলেন। তাকে ডেকে পাঠায় পাপ্পু।

 

আর ও  পড়ুন    কার্টুনের চরিত্রদের দিয়ে সাজানো হচ্ছে এই মহিলা থানা

 

এরপর আখতারি খাতুন এলে বাড়ির সমস্ত দরজায় তালা বন্ধ করে পাপ্পু। সে কৌশল করে কিছু ফল আর চিপসের প্যাকেট এনেছিল বলে জানান পাপ্পুর আরেক দাদা সরফরাজ আলম। তিনি জানান, পরিবারের অনান্যদের ছুরি দেখিয়ে একটি ঘরে ঢুকিয়ে প্রথমে ভোজালি দিয়ে ভাই আফতাবের গলা কাটে পাপু। এরপর মা কে বাথরুমের চৌবাচ্চার জলে বেঁধে ঘন্টাখানেক ধরে ডুবিয়ে রাখে।

 

এভাবেই মা ও ভাইকে নৃশংস ভাবে খুন করে পাপ্পু বলে অভিযোগ। তারপর হীরাপুর থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করে সে। জমি, জায়গা নিয়ে পারিবারিক বিবাদের জেরেই এই খুন বলে প্রাথমিক ভাবে পুলিশ জানতে পেরেছে।
পুলিশ ধৃত পাপ্পুকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

 

তবে পরিবারের লোকেদের ধারনা পাপ্পু একা আসেনি। একার পক্ষে মা কে বেঁধে ভাইকে খুন করা সম্ভব নয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

 

উল্লেখ্য, জানা গেছে হীরাপুরের আজাদ নগরে আখতারি খাতুন তার তিন সন্তান ও পরিবারের লোকেদের সঙ্গে থাকতেন। তাঁর আরেক ছেলে পাপ্পু আলম আসানসোল উত্তর থানার রেলপাড়ে থাকতেন। বৃহস্পতিবার  বিকেলে সে হঠাৎ আজাদনগরের বাড়িতে আসে। বাড়িতে তখন আখতারি খাতুন ছিলেন না। বাজার গিয়েছিলেন। তাকে ডেকে পাঠায় পাপ্পু।

 

এরপর আখতারি খাতুন এলে বাড়ির সমস্ত দরজায় তালা বন্ধ করে পাপ্পু। সে কৌশল করে কিছু ফল আর চিপসের প্যাকেট এনেছিল বলে জানান পাপ্পুর আরেক দাদা সরফরাজ আলম। তিনি জানান, পরিবারের অনান্যদের ছুরি দেখিয়ে একটি ঘরে ঢুকিয়ে প্রথমে ভোজালি দিয়ে ভাই আফতাবের গলা কাটে পাপু। এরপর মা কে বাথরুমের চৌবাচ্চার জলে বেঁধে ঘন্টাখানেক ধরে ডুবিয়ে রাখে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top