আপনার ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য বেছে নিতে পারেন এই মশলাটি। এই মশলার জাদু দেখলে আপনি নিজেই চমকে যাবেন। এই মধলা দিয়েই আপনার ত্বকে আনতে পারেন নতুন জেল্লা।
ত্বকের দাগ-ছোপ দূর করতেঃ
যাদের মুখে কালো ছোপ পড়ে তাঁরা জিরে বাটা ও কেওলিন পাউডার খানিকটা গোলাপ জলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগালে কিছুদিনের মধ্যে উপকার পাবেন।
স্কিন টোনারঃ
কিউমিন সিড অয়েল-এর সঙ্গে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার সমপরিমাণে মিশিয়ে একটি টোনার তৈরি করুন। অ্যাকনে প্রবণ ত্বকে এই টোনার ব্যবহার করলে ভাল ফল পাবেন।
অ্যাকনে ও স্কিন র্যাশ দূর করতেঃ
পিম্পল ও স্কিন র্যাশ দূর করার ক্ষেত্রে জিরের জুড়ি মেলা ভাল। ভিনিগারের মধ্য জিরে ভিজিয়ে রাখুন। জিরে ভেজানো ভিনিগার দিয়ে স্পট ট্রিটমেন্ট করুন । নিয়মিত এই পদ্ধতি ব্যবহারে স্কিন র্যাশ ও অ্য়াকনে থেকে মুক্তি পাবেন।
ত্বকের জেল্লা বাড়াতে জিরের ফেসপ্যাকঃ
১.৩ রেসিওতে জিরে গুঁড়ো এবং হলুন মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটিতে মধু মিশিয়ে আলতোভাবে ত্বকে মাসাজ করুন। ত্বকে জেল্লা বাড়বে।
সানট্যান রিমুভ করতেঃ
দই, মধু, জিরের গুঁড়ো মিশিয়ে একটি প্যাক রেডি করুন। সানট্যানের ওপর অ্যাপ্লাই করুন, ট্যান গায়েব হয় যাবে।
আর ও পড়ুন বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাওয়ার পরেও বিয়েতে না যাওয়ায় হলো জরিমানা
অ্যান্টি-এজিং বেনিফিটঃ
বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করে জিরে। রান্নায় নিয়মিত জিরে ব্যবহার করলে অথবা জিরে ভেজানো জল সেবন করলে ত্বক ঝলমলে ও সুন্দর হয়ে ওঠে। রিঙ্কল মুক্ত ত্বক পাওয়া যায়।
অ্যান্টি-ফাঙ্গাল প্যাকঃ
জিরে ভিটামিন ই-সম্দ্ধ একটি উপাদান, যা ত্বকের টক্সিন রিমুভ করতে সাহায্য করে। ত্বকের ফাঙ্গাল ইনফেকশনের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে কার্যকারী জিরে। জিরে গুঁড়ো এবং জল দিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিন। স্নানে যাওয়ার আগে ১০ মিনিট প্যাকটি মুখে লাগিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পর ধয়ে ফেলুন।
উল্লেখ্য, পিম্পল ও স্কিন র্যাশ দূর করার ক্ষেত্রে জিরের জুড়ি মেলা ভাল। ভিনিগারের মধ্য জিরে ভিজিয়ে রাখুন। জিরে ভেজানো ভিনিগার দিয়ে স্পট ট্রিটমেন্ট করুন । নিয়মিত এই পদ্ধতি ব্যবহারে স্কিন র্যাশ ও অ্য়াকনে থেকে মুক্তি পাবেন। বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করে জিরে। রান্নায় নিয়মিত জিরে ব্যবহার করলে অথবা জিরে ভেজানো জল সেবন করলে ত্বক ঝলমলে ও সুন্দর হয়ে ওঠে। রিঙ্কল মুক্ত ত্বক পাওয়া যায়।