রাম মন্দির নির্মাণের মধ্যেই  ১১৫টি দেশ থেকে এলো জল, কী হবে সেই জল দিয়ে?

রাম মন্দির নির্মাণের মধ্যেই  ১১৫টি দেশ থেকে এলো জল, কী হবে সেই জল দিয়ে?

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
মন্দির

রাম মন্দির নির্মাণের মধ্যেই  ১১৫টি দেশ থেকে এলো জল, কী হবে সেই জল দিয়ে?  উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায়   পুরোদমে শুরু হয়ে গিয়েছে  রামমন্দির নির্মাণের কাজ। জানা গিয়েছে,  পুরো রাম  মন্দিরের কাজ শেষ হতে ২০২৫ পর্যন্ত সময় লাগলেও, ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের আগেই দর্শনার্থীদের জন্য গর্ভগৃহ খুলে দেওয়া হবে।  এবারে রাম মন্দির নির্মাণের  কাজের মধ্যেই   এসে গেল পৃথিবীর ১১৫টি দেশের পবিত্র জল যা নির্মাণকাজে ব্যবহৃত হবে।

 

জানা গিয়েছে,  এই জল গত  শনিবার গ্রহণ করেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। জল পেয়ে তিনি বসুবৈধ কুটুম্বকম-এর প্রসঙ্গ তুললেন। রামমন্দিরের জন্য জল এল সাত মহাদেশের ১১৫টি দেশের নদী, সমুদ্র এবং ঝর্না থেকে। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের পাশে নিয়ে নিজের বাসভবনে সেই জল আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করেন রাজনাথ।

 

আর ও  পড়ুন    ফিরহাদ হাকিমকে আইএসআই-এর এজেন্ট বলে আক্রমণ করলেন এই বিজেপি নেতা 

 

 

সেখানে ছিলেন রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের জেনারেল সেক্রেটারি চম্পত রাই। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেন, ‘বসুধৈব কুটুম্বকম-এর ধারণাই দেশবিদেশ থেকে জল আনার নেপথ্য কারণ। আশাকরি আরও ৭৭টি দেশ থেকে পবিত্র জল এস পড়বে। তা মন্দির তৈরিতে ব্যবহার হবে। ওই জল দিয়েই জলাভিষেক হবে রাম লালার।’

 

রাজনাথ আরও বলেন, ‘ভারতের সংস্কৃতিতে জাত ধর্ম দেখা হয় না। অযোধ্যায় সপ্তসাগর নামে একটি জায়গা রয়েছে। কথিত আছে, ত্রেতা যুগে রামের অভিষেকের জন্য সপ্ত সাগরের জল আনা হয়েছিল। এখন সেখানেই মন্দির তৈরি হচ্ছে। তাই আবারও পৃথিবীর কোনা কোনা থেকে জল আনা হচ্ছে।’

 

মূলত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে পুণ্য জল সংগ্রহ করে তা রাম মন্দির স্থাপনের কাজে ব্যাবহার করা হচ্ছে। মূলত জানা গিয়েছে, ওই জল দিয়েই জলাভিষেক হবে রাম লালার।’

 

উল্লেখ্য, এই জল গত  শনিবার গ্রহণ করেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। জল পেয়ে তিনি বসুবৈধ কুটুম্বকম-এর প্রসঙ্গ তুললেন। রামমন্দিরের জন্য জল এল সাত মহাদেশের ১১৫টি দেশের নদী, সমুদ্র এবং ঝর্না থেকে। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের পাশে নিয়ে নিজের বাসভবনে সেই জল আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করেন রাজনাথ।

 

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top