বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তৃণমূলের টিকিটে বাংলা থেকে রাজ্যসভার সাংসদ হলেন সুস্মিতা দেব ( Sushmita Dev )। তাঁর বিরুদ্ধে কোনও প্রার্থী দেয়নি বিজেপি। স্বাভাবিকভাবেই বিনা বিরোধিতায় সহজ জয় পেলেন তিনি। সোমবার বিধানসভা দাঁড়িয়ে তিনি জানালেন, ‘সংসদে বিজেপির বিরোধিতা আরও জোরদার হবে। অসম, ত্রিপুরা-সহ গোটা উত্তর-পূর্ব ভারতের পরিস্থিতির কথা তুলে ধরব।’
আর ও পড়ুন বিস্ফোরক বাবুল সুপ্রিয়, বিজেপির বিরুদ্ধে কী বললেন তিনি ?
একুশের নির্বাচনে জিতে মানস ভুঁইঞা এই মুহূর্তে রাজ্যের বিধায়ক, মন্ত্রী। তাই সেই আসনে উপনির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করে। রাজ্যের বিধায়ক মানস ভুইঞার ছেড়ে যাওয়া আসনে অসমের প্রাক্তন কংগ্রেস নেত্রীকে প্রার্থী করে তৃণমূল। তাত্পর্যপূর্ণভাবে তাঁর বিরুদ্ধে কোনও প্রার্থীও দেয়নি বিজেপি। আর তাই স্বাভাবিকভাবে ভোটাভুটি ছাড়াই রাজ্যসভার সাংসদ ( Rajya Sabha MP) হলেন সুস্মিতাদেবী ( Sushmita )। ৩০ তারিখের পর শপথ নিতে পারেন তিনি।
উল্লেখ্য, জুলাই মাসের শেষের দিকে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে তৃণমূলে যোগ দেন তিনি। তাঁকে ত্রিপুরায় সংগঠন বিস্তারের দায়িত্ব দিয়েছে ঘাসফুল শিবির। এবার তাঁকে সাংসদ করে রাজ্যসভায় পাঠাল তৃণমূল।
এদিন বিধানসভার স্পিকারের হাত থেকে জয়ের শংসাপত্র নেওয়ার পরই বিজেপির বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানান তিনি। তাঁর কথায়, ‘মোদি সরকার সংসদে বিরোধীদের গুরুত্ব দেয় না। সংসদের রীতিনীতি মানে না। কোনও বিল স্ট্যান্ডিং কমিটিতে যায় না, বিতর্ক করতে দেওয়া হয় না। তাদের এ ধরনের আচরণ প্রতিবাদ করব। রাজ্যসভায় তৃণমূলের অন্যান্য সাংসদদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়ব। ‘
তৃণমূলে (TMC) যোগ দিয়ে দায়িত্ব পেয়েছিলেন উত্তর-পূর্বের জনপ্রিয় কংগ্রেস নেত্রী সুস্মিতা দেব। এবার পেলেন পদও। রাজনৈতিক মহল বলছে, কংগ্রেস ছেড়ে আসা নেত্রীকে রাজ্যসভার সাংসদ করে বার্তা দিল তৃণমূল। অন্য দলের নেতা-নেত্রীদের এ দলে সম্মান করা হয়, তা স্পষ্ট করে দিল ঘাসফুল শিবির।
একুশের নির্বাচনে জিতে মানস ভুঁইঞা এই মুহূর্তে রাজ্যের বিধায়ক, মন্ত্রী। তাই সেই আসনে উপনির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করে। রাজ্যের বিধায়ক মানস ভুইঞার ছেড়ে যাওয়া আসনে অসমের প্রাক্তন কংগ্রেস নেত্রীকে প্রার্থী করে তৃণমূল। তাত্পর্যপূর্ণভাবে তাঁর বিরুদ্ধে কোনও প্রার্থীও দেয়নি বিজেপি। আর তাই স্বাভাবিকভাবে ভোটাভুটি ছাড়াই রাজ্যসভার সাংসদ ( Rajya Sabha MP) হলেন সুস্মিতাদেবী ( Sushmita )। ৩০ তারিখের পর শপথ নিতে পারেন তিনি।